সাঁড়াশি অভিযানে জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোকে তছনছ করে দেয়া হয়েছে : সিটিটিসি
দৈনিক গোপালগঞ্জ
প্রকাশিত: ১ জুলাই ২০২২
ছয় বছর আগে হোলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার পরপর সাঁড়াশি অভিযানে জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোকে তছনছ করে দেয়া হয়েছে। তারা সক্ষমতা হারিয়েছে। দেশে তাদের কোনো ‘ফিজিক্যাল’ অ্যাকটিভিটি নেই। অনলাইনে কিছুটা কার্যক্রম থাকলেও তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) বিভাগের প্রধান মো. আসাদুজ্জামান। বর্তমানে দেশে নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গিগোষ্ঠী রয়েছে আটটি। আরও একটি নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া চলছে।
হোলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার ছয় বছর পূর্তিতে সিটিটিসি-প্রধান মো. আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার।
প্রশ্ন: হোলি আর্টিজানের ঘটনার পর আপনারা কীভাবে সাড়া দিয়েছেন?
মো. আসাদুজ্জামান: বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের ইতিহাসে অন্যতম বড় একটি ঘটনা হোলি আর্টিজান। এখানে আমাদের দুজন পুলিশ কর্মকর্তা, ১৭ বিদেশি নাগরিকসহ ২২ জন নিহত হয়েছেন। এরপর মামলার তদন্তভার সিটিটিসির ওপর বর্তায়। সিটিটিসি মামলাটির সফল তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দাখিল করেছে। ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে এই মামলার রায় হয়েছে। আমরা যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিয়েছি, তাদের একজন বাদে সবাইকে ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট দিয়েছে আদালত। পরবর্তীতে সিটিটিসি ইন্টেলিজেন্ট পুলিশিংয়ের কারণে জঙ্গিদের আস্তানা খুঁজে বের করে প্রায় সবগুলো গুঁড়িয়ে দিয়েছে। জঙ্গিদের নেটওয়ার্ক বিধ্বস্ত করে দেয়া হয়েছে। হোলি আর্টিজান হামলার পরে যেসব অভিযান হয়েছে তার প্রায় সবই হয়েছে জঙ্গিদের আস্তানায়।
প্রশ্ন: জঙ্গিগোষ্ঠীগুলো এখন কতটা তৎপর?
মো. আসাদুজ্জামান: সম্প্রতি দেশে জঙ্গি সংগঠনগুলোর কোনো অপারেশন লক্ষ করিনি। বিচ্ছিন্ন যা দুয়েকটা ছিল সেগুলো খুবই যৎসামান্য। পরবর্তীতে সেগুলোও আমরা উদঘাটন করেছি। এর পেছনে যারা ছিল, সকলকেই সিটিটিসি গ্রেপ্তার করেছে। সর্বশেষ ২০২১ সালে মে মাসে নারায়ণগঞ্জ পুলিশ বক্সের পাশে যে একটা আইইডি তারা রেখে এসেছিল, সেটার সঙ্গে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করেছি। এমনকি তারা যে আস্তানায় বসে আইইডি প্রস্তুত করেছিল, যারা যারা জড়িত ছিল, সবাইকে আমরা অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছি।
এরপর গত দুই বছরে জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোর কোনো অপারেশন আপনারা দেখেননি। আমরা বলব, জঙ্গিদের সে রকম কিছু করার সক্ষমতা নেই। সিটিটিসি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, আমাদের কার্যক্রমের কারণে জঙ্গিদের তৎপরতা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে।
লাগাতার অভিযানে জঙ্গিরা কোণঠাসা অবস্থায় রয়েছে। করোনার সময়ে অনলাইনে দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনার চেষ্টা করেছে বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন। সাইবার জগতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নজরদারির কারণে সেখানেও তাদের কার্যক্রম সীমিত হয়ে এসেছে।
প্রশ্ন: জঙ্গি সংগঠনগুলোর তৎপরতার এখন প্রবণতাগুলো কী?
মো. আসাদুজ্জামান: এখন জঙ্গিদের ফিজিক্যাল কোনো অ্যাকটিভিটি নেই। করোনাকালীন তারা অনলাইনে বেশ কিছু সক্রিয় ছিল। অনলাইন র্যাডিকেলাইজেশনের ক্ষেত্রে তাদের প্রচার প্রচারণা, রিক্রুট, ট্রেনিং সবকিছু সাইবার স্পেসকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করছিল। সেটাও আমরা অনেকটা নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছি। অনলাইনে যারা লিড রোল রাখছিল, তাদের অনেককেই আমরা গ্রেপ্তার করেছি। এ কারণে অনলাইনে জঙ্গিদের তৎপরতা অনেকখানি নিয়ন্ত্রণে। তারপরও যে কিছু নাই, তা বলব না। ডার্ক ওয়েব, ডিপ ওয়েব বা নিজেদের গ্রুপে প্রচার-প্রচারণা চালায় তারা, কিন্তু সেটা খুব বেশি না।
প্রশ্ন: সংগঠিত প্রচারণা ছাড়াও কেউ কি জঙ্গিবাদে দীক্ষিত হতে পারে?
মো. আসাদুজ্জামান: জঙ্গিদের একটা অংশ সেলফ র্যাডিকেলাইজড হয়েছে। এটা হচ্ছে সাইবার স্পেসের কারণে। আমাদের দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। প্রযুক্তির কল্যাণে সকলের হাতে স্মার্টফোন। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা যদি ওই রকম একটি কনটেন্ট চোখে পড়ে বা পছন্দ হয়ে যায়, তাহলে আরও কনটেন্ট দেখতে আগ্রহী হয়, কমেন্ট করে। এর ফলে কিছু যে হচ্ছে না, তা বলব না। হচ্ছে। আমি বলব, এখনকার প্রজন্ম অনেক সচেতন, অভিভাবকও অনেক সচেতন। কেননা তারা দেখেছে, জঙ্গিদের পরিণতি কী, জঙ্গিবাদের সর্বশেষ পরিণতি কী? সিটিটিসি প্রায় ২৬-২৭টা হাইরিস্ক অপারেশন করেছে, যেখানে জঙ্গিদের কঠিন পরিণতি তারা স্বচক্ষে দেখেছে। ফলে আগে যেভাবে খুব সহজে র্যাডিকেলাইজ করতে পারত, এখন কিন্তু ছাত্র-ছাত্রী বা বর্তমান প্রজন্ম তারা অনেক বেশি সচেতন। খুব সহজে তারা ফাঁদে পা দেয় না।
প্রশ্ন: জঙ্গিবাদ দমনে অভিযান ছাড়া আর কোন ধরনের কৌশল আপনারা প্রয়োগ করছেন?
মো. আসাদুজ্জামান: জঙ্গি দমনে হলি আর্টিজানে হামলার পর সিটিটিসি দেশব্যাপী ২৩টি হাই রিস্ক অপারেশন করেছে। এসব অভিযানে ৬৩ জঙ্গি মারা গেছে। জঙ্গি দমনে এসব হার্ড অ্যাপ্রোচের পাশাপাশি সফট অ্যাপ্রোচ নিয়ে কাজ করছে সিটিটিসি। বিশ্বের যেসব দেশ জঙ্গিবাদের ঝুঁকিতে আছে, তারাসহ জাতিসংঘ সর্বসম্মতভাবে একটা সিদ্ধান্তে আসে যে, শুধু অপারেশন বা বিচারের মাধ্যমে জঙ্গিবাদ দমন করা যাবে না। বাংলাদেশও একই ফিলোসফিতে কাজ করে। হার্ড অ্যাপ্রোচের পাশাপাশি জঙ্গিবাদ বিস্তার লাভ করতে পারে এমন সহায়ক পরিবেশকেও প্রতিরোধ করতে হবে। যেসব কারণে জঙ্গিবাদ ছড়ায়, সেগুলো প্রতিরোধ করা অত্যন্ত জরুরি। এই প্রতিরোধের অন্যতম পদ্ধতি হলো সচেতনতা বৃদ্ধি। সেই কাজটাই আমরা করছি।
বাংলাদেশ পুলিশ সন্ত্রাস দমন এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ প্রতিরোধ কেন্দ্র নামে একটি প্রকল্প নিয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা দেশব্যাপী সচেতনতামূলক কর্মসূচি চালাচ্ছি। আমরা ইতোমধ্যে দেশের ৪৮টি জেলায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি সম্পন্ন করেছি। এই বছরও আমরা ১২টি জেলায় কাজ করেছি। সর্বশেষ শরীয়তপুর জেলায় করেছি। এতে আমরা একটি জেলার সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে সম্পৃক্ত করা হয়। স্থানীয় সরকারের সর্বনিম্ন ইউনিট হচ্ছে ইউনিয়ন পরিষদ। আমরা সকল ইউপি চেয়ারম্যানকে এতে যুক্ত করি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে মেম্বারদেরকেও যুক্ত করি। ওয়ার্ডে কী হয় না হয়, কোন ছেলেটা কেমন, এটা কিন্তু একজন ইউপি মেম্বার সহজেই উপলব্ধি করতে পারেন। তার নজরে চলে আসে। তিনি যদি জঙ্গিবাদের লক্ষণগুলো জানেন, তাহলে তিনি সতর্ক করতে পারেন। তাদেরকে আমরা এসব বিষয়ে ব্রিফ করি। তাদের মন্তব্যও আমরা শুনি।
প্রশ্ন: এতে কতটা সুফল পাওয়া যাচ্ছে?
মো. আসাদুজ্জামান: জনপ্রতিনিধি, সুশীল সমাজ, সাংবাদিক, সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-ছাত্র-ছাত্রী, ইমাম, মুয়াজ্জিনসহ সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের যুক্ত করি। আমরা এর সুফল পাচ্ছি। দেশের মানুষ জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদকে ঘৃণা করে। ধর্মের নামে মানুষ হত্যাকে এ দেশের মানুষ সমর্থন করে না। এটাই আমাদের মূল শক্তি। যেখানেই গিয়েছি, আমরা সেখানে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া পেয়েছি। এসব কারণে গত দুই বছর বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি হামলা ঘটেনি। এতে বিশ্ব সন্ত্রাসবাদ সূচকে বাংলাদেশের অনেক উন্নতি হয়েছে। যেখানে আমেরিকার অবস্থান ২৮, ইউকে ৩২, বাংলাদেশের অবস্থান সেখানে ৪০। গ্লোবাল টেররিজম ইনডেক্স যারা তৈরি করে, তারা বলছে, দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে নিরাপদ দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ।
প্রশ্ন: জঙ্গিদের পুনর্বাসনে কী উদ্যোগ নেয়া হয়েছে?
মো. আসাদুজ্জামান: যারা ইতোমধ্যে জঙ্গিবাদে জড়িয়েছে, তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরাতে ইতোমধ্যে প্রোগ্রাম হাতে নিয়েছে সিটিটিসি। কারাগারে থাকা জঙ্গিদের ডির্যাডিকেলাইজ করার মধ্য দিয়ে এর কার্যক্রম শুরু হবে। এ প্রকল্পের অনুমোদন পেয়ে গেছি। যারা গ্রেপ্তার হয়ে জেলখানায় আছে, যারা সাজা খেটে বের হয়েছে, জামিনে আছে, এমন ব্যক্তিদের আমরা ডির্যাডিকেলাইজ করব, তাদেরকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনব। জেলখানা থেকেই কাজটা শুরু করতে চাই। খুব দ্রুতই কাজটা আমরা শুরু করব। এই কাজের জন্য সাইকোলজিস্ট, ধর্মীয় নেতা ও সমাজবিজ্ঞানীদের নিয়োগ দেয়ার প্রক্রিয়া ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। এটা বাংলাদেশের জন্য বড় টার্নিং পয়েন্ট হবে। যারা র্যাডিকেলাইজ হয়েছে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে চরমপন্থি হয়ে গেছে, এমন সকলকেই আমরা রিভার্স ওয়েতে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনব। ইসলামের যে ভুল ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে, তার প্রকৃত ব্যাখ্যাটা আমরা দেব।
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর
- বাংলাদেশে দূতাবাস খুলছে গ্রিস: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধু টানেলে জরুরি যানবাহনের টোল মওকুফ
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে
- প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক
- বাগেরহাটে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- ক্ষেপণাস্ত্র হামলার খবর অস্বীকার ইরানের
- ভোট দিতে একসঙ্গে ঢালিউডের ‘তিন কন্যা’, জানালেন প্রত্যাশা
- কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনে উৎপাদিত শাক-সবজি উপহার শেখ হাসিনার
- বিশ্বে বাংলাদেশের গুরুত্ব বাড়ছে কেন
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- যারা নুন-ভাতের কথা চিন্তা করেনি তারা এখন মাছ-মাংস নিয়ে ভাবছে
- গোপালগঞ্জে ভাসুরের বিরুদ্ধে গৃহবধূর উপর এসিড নিক্ষেপের অভিযোগ
- গোপালগঞ্জে ধ্রি হুইলার ও ট্রলির মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
- ঘরে বসে আয়ের প্রলোভন, পলকেই নিঃস্ব হচ্ছে মানুষ
- টানা দুইদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়, হিট এলার্ট জারি
- ৮৭ হাজার টাকার মদ খান পরীমণি, পার্সেল না দেওয়ায় শুরু হয় পাগলামি
- ৪ লাখ টাকায় হামলা করানো হয় সালমান খানের বাড়িতে
- বাগেরহাটে প্রাণি সম্পদ মেলা
- বিছানার ভেলায় চড়ে সদাই কিনছেন শারজাহবাসী
- সন্ত্রাসী যে দলেরই হোক, বিচারের মুখোমুখি হতে হবে: কাদের
- ৫ লাখ টাকায় সালমানের বাসায় গুলির নির্দেশ!
- মাছ-ডাল-ভাতের অভাব নেই, মানুষের চাহিদা এখন মাংস: প্রধানমন্ত্রী
- ফের আশা জাগাচ্ছে লালদিয়া চর কনটেইনার টার্মিনাল
- মাঠ প্রশাসন সামলাতে হার্ডলাইনে সরকার
- ‘মাই লকারে’ স্মার্টযাত্রা
- দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- গোপালগঞ্জে বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে চার নারীসহ নিহত ৫
- ডাকাত ধরে কাঁধে করে নিয়ে এলেন এএসআই
- এশার নামাজ না পড়ে তারাবি পড়া যাবে?
- বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হটকারি সিদ্ধান্ত: হাছান মাহমুদ
- গোপালগঞ্জে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ করলেন এসপ
- দুর্নীতি করব না, প্রশ্রয়ও দেব না: দীন মোহাম্মদ
- প্রতিবেশী দেশগুলোর অস্থিরতার প্রভাব বাংলাদেশে
- ইতিকাফের জন্য যেসব শর্ত মানতে হবে
- আইপিএল ছেড়ে দেশে ফিরতে হবে মুস্তাফিজকে!
- নূহ (আ.) এর নৌকা পাওয়া গেলো আরারাত পর্বতে!
- অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটবেন যেভাবে
- শেখ হাসিনা-জো বাইডেনের একান্তবৈঠকের প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্র আ.লীগের
- আজ ১৭ রমজান ঐতিহাসিক বদর দিবস
- ভারতের যে গ্রামে গর্ভবতী হতে ছুটে যান বিদেশি মহিলারা!
- ভারত থেকে ৩শ’ টন পেঁয়াজ আমদানি
- আজ পবিত্র লাইলাতুল কদর
- মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- কত দিতে হলো মুক্তিপণ?
- মতুয়া আদর্শ বাস্তবায়নে মত বিনিময় সভা
- মুকসুদপুরে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার