বাংলার অমৃত সূর্যোদয়ের প্রবল সম্ভাবনার প্রতীক - শেখ রাসেল
দৈনিক গোপালগঞ্জ
প্রকাশিত: ২২ অক্টোবর ২০২০
“বল বীর-
বল উন্নত মম শির!
শির নেহারি আমারি, নত-শির ওই শিখর হিমাদ্রীর!”
বাংলার সেই চির উন্নত মম শির, বাংলার মুক্ত আকাশের অপরাজেয় ফিনিক্স পাখি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর সহধর্মিণী -
“তোমার মুক্ত কেশের পুঞ্জ মেঘে লুকায় অশনি
তোমার আঁচল ঝলে আকাশ তলে রৌদ্রবসনী”
রবীন্দ্রনাথের এই চরণের রূপক রূপায়ন যিনি ধারণ করেন, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেল ঠিক এমন একটি সময়ে বাংলার মাটিতে এসেছিলেন যখন বাংলার আকাশ পরাধীনতার বীষবাষ্পে ঘনীভূত অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল। হেমন্তের এক মায়াবি রাতে ২রা কার্তিক, ১৩৭১ বঙ্গাব্দ ও ১৮ অক্টোবর ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে ঠিক রাত দেড়টায় রোজ রবিবার বাংলার আকাশের আলোর পাখি ও অন্ধকারের প্রবল প্রতিপক্ষ হয়ে এসেছিলেন শেখ রাসেল। ষাটের দশকে বিশ্বমানবতার প্রতীক হয়ে আবির্ভূত হওয়া জগদ্বিখ্যাত নোবেল জয়ী দার্শনিক ও বিজ্ঞানী বার্ট্রান্ড রাসেলের নামানুসারে বঙ্গবন্ধু তাঁর কনিষ্ঠ পুত্রের নাম রাখলেন শেখ রাসেল।
শেখ রাসেলের যখন জন্ম হয় তখনকার পরিস্থিতি ছিল রীতিমত থমথমে ও উত্তেজনাকর। তখন ঐতিহাসিক ও রাজনৈতিক ঘটনাগুলো বেশ প্রভাব ফেলছিল পূর্ব পাকিস্তান জুড়ে। একদিকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ডামাডোল আবার অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান ও সম্মিলিত বিরোধী প্রার্থী কায়দে আজম মুহম্মদ আলী জিন্নাহর বোন ফাতেমা জিন্নাহ। কঠিন অনিশ্চয়তা আর অন্ধকারের মাঝেও এ অঞ্চলের মানুষ যখন স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখছেন, ঠিক তখনই বঙ্গবন্ধু পরিবারের ঘর আলোকিত করে জন্ম নিল এক ছোট্ট শিশু, রাসেল। রাসেলের যেদিন জন্ম হয় বঙ্গবন্ধু সেদিন ফাতেমা জিন্নাহর পক্ষে প্রচারণায় অংশগ্রহণের জন্য চট্টগ্রামে অবস্থান করছিলেন।
শিশু রাসেলের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লিখেছেন, ‘রাসেলের জন্মের আগের মুহূর্তগুলো ছিলো ভীষণ উৎকণ্ঠার। অামি, কামাল, জামাল, রেহানা ও খোকা চাচা বাসায়। বড় ফুফু ও মেঝ ফুফু মার সাথে। একজন ডাক্তার ও নার্সও এসেছেন। সময় যেন আর কাটে না। জামাল আর রেহানা কিছুক্ষণ ঘুমায় আবার জেগে ওঠে। আমরা ঘুমে ঢুলুঢুলু চোখে জেগে আছি নতুন অতিথির আগমন বার্তা শোনার অপেক্ষায়। মেঝ ফুফু ঘর থেকে বের হয়ে এসে খবর দিলেন আমাদের ভাই হয়েছে। খুশিতে আমরা আত্মহারা। কতক্ষণে দেখবো। ফুফু বললেন, তিনি ডাকবেন। কিছুক্ষণ পর ডাক এলো। বড় ফুফু আমার কোলে তুলে দিলেন রাসেলকে। মাথাভরা ঘন কালোচুল। তুলতুলে নরম গাল। বেশ বড় সড় হয়েছিলো রাসেল। ’
জন্মের পর থেকেই দুরন্ত শিশু রাসেল ছিল সকলের আরাধনার পাত্র৷ কিন্তু শিশু রাসেলের বেশিরভাগ সময়ই কেটেছে বাবাকে ছাড়া। রাসেলের জন্মের পর থেকেই বঙ্গবন্ধু বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের আঁচলে পড়ে জেলবাস করতেন। কারণবশত বাবাকে না পেয়ে মা ফজিলাতুন্নেছা মুজিবকে আব্বা বলে সম্বোধন করতেন শিশু রাসেল। বাবাকে না পাওয়ার চাপা কষ্ট শিশু রাসেল ঠিক যতটা উপলব্ধি করতেন ঠিক ততটাই নিজের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলকে পিতৃস্নেহ দেবার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়ে আক্ষেপ করতেন পিতা মুজিব। যার খানিকটা ফুটে উঠেছে বঙ্গবন্ধুর লেখা “অসমাপ্ত আত্মজীবনী”তে।
১৯৬৬ সালের ৬ দফা আন্দোলনের পর থেকেই রাজবন্দি হিসেবে জেলে ছিলেন বঙ্গবন্ধু। কারাগারে দেখা করার সময় রাসেল কিছুতেই তার বাবাকে রেখে আসবে না। এ কারণেই তার মন খারাপ থাকতো।
‘কারাগারের রোজনামচা’য় শেখ রাসেলকে নিয়ে বঙ্গবন্ধু লিখেছেন ‘৮ ফেব্রুয়ারি ২ বছরের ছেলেটা এসে বলে, আব্বা বাড়ি চলো। ’ কী উত্তর ওকে আমি দিব। ওকে ভোলাতে চেষ্টা করলাম ও তো বোঝে না আমি কারাবন্দি। ওকে বললাম, ‘তোমার মার বাড়ি তুমি যাও। আমি আমার বাড়ি থাকি। আবার আমাকে দেখতে এসো। ’ ও কি বুঝতে চায়! কি করে নিয়ে যাবে এই ছোট্ট ছেলেটা, ওর দুর্বল হাত দিয়ে মুক্ত করে এই পাষাণ প্রাচীর থেকে! দুঃখ আমার লেগেছে। শত হলেও আমি তো মানুষ আর ওর জন্মদাতা। অন্য ছেলে-মেয়েরা বুঝতে শিখেছে। কিন্তু রাসেল এখনো বুঝতে শিখেনি। তাই মাঝে মাঝে আমাকে নিয়ে যেতে চায় বাড়িতে।
‘আমাদের ছোট রাসেল সোনা’ বইয়ের ২১ পৃষ্ঠায় কারাগারে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাওয়ার বিষয়ে শেখ হাসিনা লিখেছেন, ‘আব্বার সঙ্গে প্রতি ১৫ দিন পর আমরা দেখা করতে যেতাম। রাসেলকে নিয়ে গেলে ও আর আসতে চাইত না। খুবই কান্নাকাটি করত। ওকে বোঝানো হয়েছিল যে, আব্বার বাসা জেলখানা আর আমরা আব্বার বাসায় বেড়াতে এসেছি। আমরা বাসায় ফেরত যাব। বেশ কষ্ট করেই ওকে বাসায় ফিরিয়ে আনা হতো। আর আব্বার মনের অবস্থা কী হতো, তা আমরা বুঝতে পারতাম। বাসায় আব্বার জন্য কান্নাকাটি করলে মা ওকে বোঝাতেন এবং মাকে আব্বা বলে ডাকতে শেখাতেন। মাকেই আব্বা বলে ডাকত। '
আনন্দময় শৈশবে রাসেলের দুরন্তপনার মাঝেও মায়ের শিক্ষায় তার মানবীয় গুণাবলির দ্যুতি ছড়িয়ে পড়ে। সেই অল্প বয়সেই রাসেল মানুষকে মানুষ হিসেবে সম্মান দিতে শেখে। বাড়ির কাজের ছেলে আব্দুল মিয়াকে ‘ভাই’ বলে ডাকত শিশু রাসেল। তার কাছ থেকে কচিকাঁচাদের কল্পকাহিনির কিসসা শুনে হেসে কুটিকুটি হতো ছোট্ট রাসেল। তাদের সঙ্গে খুব মজা করে সময় কাটাত রাসেল। বাসায় আম্বিয়ার মা নামে একজন কাজের বুয়া ছিলেন। তিনি রাসেলকে খুব আদর করতেন। ছোটবেলায় তাকে কোলে নিয়ে ঘুরে ঘুরে খাবার খাওয়াতেন। রাসেল যখন একটু বড় হলো, তখন রান্নাঘরে লাল ফুল আঁকা থালায় করে পিঁড়ি পেতে বসে এই কাজের লোকদের সঙ্গে ভাত খেতে খুব পছন্দ করত। বাংলার মা মাটির সাথে মিশে যাওয়া ও সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে আপন করে নেওয়া যেন তাঁর রক্তের শিরায় শিরায় প্রথিত ছিল। আর হবে নাই বা কেন সে যে বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরসূরী।
শিশু রাসেলের শৈশবের দুরন্তপনার সাথী ছিলেন তাঁর প্রিয় হাসু আপা (শেখ হাসিনা)। শৈশবের আনন্দ উল্লাসের মৌতাতে ও অনাবিল দুরন্তপনায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের সেই রোডটি কখনো শেখ রাসেলের সাইকেলের বেলের শব্দে,কখনো প্রতিবেশী বন্ধুদের সাথে ক্রিকেট খেলায়, কখনোবা বাড়ির পাশের লেক পাড়ে মাছ ধরার উল্লাসিত কন্ঠের কলা কাকলীতে মুখরিত থাকতো।
মাত্র ৭ বছর বয়সে যখন তাঁর ভাগ্নে সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্ম হয় তখন ভাগ্নে জয়ই ছিল শিশু রাসেলের আরাধনার একমাত্র অবলম্বন। বড় হয়ে আর্মি অফিসার হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন শেখ রাসেল। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে রাসেলের এই ইচ্ছা মনের কোণে দানা বাঁধতে শুরু করে। এ থেকেই বড় দুই ভাই মুক্তিযুদ্ধ থেকে ফিরে আসার পর তাঁদের কাছ থেকে খুব আগ্রহ নিয়ে যুদ্ধের গল্প শুনত রাসেল। এসব থেকেই যে তাঁর ভিতরে নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত হচ্ছিল তার হদিস মেলে আরেকটি ঘটনা থেকে, টুঙ্গিপাড়ায় তাঁর গ্রামের বাসায় ঘুরতে গিয়ে সেখানকার খেলার সাথীদের নিয়ে নিজ বাহিনী তৈরি করেছিলেন শেখ রাসেল এবং তিনি নিজেই ছিলেন সেই বাহিনীর প্রধান। ছিলেন জেনারেল রাসেল।
কিন্তু দেশের তরে নিজেকে বিলিয়ে দেওয়ার প্রতিজ্ঞা থেকে নিজেকে প্রস্তুত করতে থাকা বাংলার অমৃত সূর্যোদয়ের এই প্রবল সম্ভাবনার যবনিকাপাত হয় মানব রূপী কিছু দানবের হাতে। ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলে চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র থাকাকালে মাত্র ১১ বছর বয়সের প্রাণবন্ত শিশু রাসেলের প্রাণ কেড়ে নেয় ঘাতকের নির্মম বুলেট।
আগস্টের আগে তাঁর প্রিয় হাসু আপার সাথে জার্মানি যাবার কথা ছিল শিশু রাসেলের। কিন্তু জন্ডিসে আক্রান্ত হবার কারণে তিনি তাঁর হাসু আপার সাথে যেতে পারেননি। সেদিন যদি তিনি জার্মানি যেতে পারতেন তাহলে হয়তো বাংলার অদম্য এ আলোর পাখিকে ঘাতকের বুলেট ভূপাতিত করতে পারতো না। বেঁচে থাকলে আজ তাঁর বয়স হতো ৫৬ বছর। হ্যাঁ তিনিই ছিলেন অপ্রতিরোধ্য বাংলার অমৃত সূর্যোদয়ের প্রবল সম্ভাবনার প্রতীক।
শুভ জন্মদিন শেখ রাসেল।
লেখকঃ শিক্ষার্থী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- শাহপরীর দ্বীপ ও সেন্টমার্টিনে ভেসে আসছে গোলাগুলির শব্দ
- উপজেলা নির্বাচন: ছুটির দিনেও অফিস খোলা রাখার নির্দেশ
- আইপিইউর এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের চেয়ারম্যান হলেন স্পিকার
- দুর্নীতি করব না, প্রশ্রয়ও দেব না: দীন মোহাম্মদ
- একনেকে ১১টি প্রকল্প অনুমোদন
- ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার
- ডি মারিয়ার পরিবারকে হত্যার হুমকিদাতারা গ্রেফতার
- কৈলাশটিলায় প্রতিদিন ২ কোটি ঘনফুটের বেশি গ্যাস উৎপাদন করা হবে
- ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল জানা যাবে যেভাবে
- আজ ১৭ রমজান ঐতিহাসিক বদর দিবস
- বিমানবন্দরে গুলিতে আত্মহত্যার চেষ্টা নিরাপত্তারক্ষীর
- ৯ বছর পর রোমে বিমান
- ৫০ বছর পর মা-মেয়ের মিলন
- সাড়ে আট হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ১১ প্রকল্প অনুমোদন
- হুন্ডির একটি চক্রই পাচার করেছে ৪০০ কোটি টাকা, গ্রেফতার ৫
- মুকসুদপুরে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- ব্যাংক কর্মকর্তাসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- কূপ খননে তিন বিদেশী কোম্পানি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে যুক্ত হচ্ছে
- পাল্টে যাচ্ছে রাজধানীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চেহারা
- ঢাকায় দুদিনের সফরে আসছেন কাতারের আমির
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে যত পরিকল্পনা
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও ক্ষমতা পাচ্ছে সরকার
- ভুটানের রাজার সফর
কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা - বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস ১৯৭৫ সালের পর বিকৃত করা হয়েছে
- কাশিয়ানীতে নসিমন চাপায় শিশু নিহত
- বিএনপি সত্যিই ভারতীয় পণ্য বর্জন করতে পারে কি না: প্রধানমন্ত্রী
- গোপালগঞ্জে লাইন দিয়ে ন্যায্যমূল্যে পন্য কিনছেন ক্রেতারা
- ভিকারুননিসার শিক্ষক মুরাদ দুইদিনের রিমান্ডে
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- গোপালগঞ্জে সেবাশ্রমের পূঁজারীকে হত্যা করেছে দূর্বৃত্তরা
- ২৬ বছর বয়সেই মারা গেলেন নীল সিনেমার অভিনেত্রী
- চিরনিদ্রায় শায়িত প্রবীণ আলেম মাওলানা লুৎফর রহমান
- লামিশার মৃত্যুর আগের লেখা কাঁদাচ্ছে সবাইকে
- `মুশতাকের কাছে ৩০ লক্ষ টাকা ও ফ্লাট চাচ্ছে বাবা` মুখ খুললেন তিশা
- কোন পুরুষকে পেতে পাগল ছিলেন ঐশ্বরিয়া, জড়িয়েছিলেন ঝগড়ায়
- ডাকাত ধরে কাঁধে করে নিয়ে এলেন এএসআই
- মুকসুদপুরে বাবার মৃতদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষা কেন্দ্রে ছেলে
- সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপ
ভুটানকে উড়িয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ - শিশুকে শাসনের ব্যাপারে জেনে রাখুন কিছু কৌশল
- গোপালগঞ্জে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছে ধাক্কায় নিহত ১
- আইপিএল ছেড়ে দেশে ফিরতে হবে মুস্তাফিজকে!
- ভিকারুননিসার ১৬৯ ছাত্রীর ভর্তি বাতিল
- গোপালগঞ্জে বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে চার নারীসহ নিহত ৫
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগে লাগবে না এজেন্সির সহায়তা
- কোটালীপাড়ায় ৩দিন ব্যাপী কবি সুকান্ত মেলার উদ্বোধন
- গোপালগঞ্জে ছাদ থেকে পড়ে নিহত অজ্ঞাত এক নারী
- গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী