মুক্তিযুদ্ধ ও নারী
মুক্তিযুদ্ধে নারী, নারীর মুক্তিযুদ্ধ
দৈনিক গোপালগঞ্জ
প্রকাশিত: ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ প্রকৃত অর্থেই ছিল জনযুদ্ধ। নারী-পুরুষনির্বিশেষে সবাই–ই সর্বাত্মক এই যুদ্ধে শামিল হয়েছিল সমানভাবে। ২৫ মার্চের কালরাতের পর পাকিস্তানি সৈন্যরা যখন পুরো বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণ নিতে শুরু করে, সেই সময় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রতিবাদী জনতা ও মুক্তিযোদ্ধারা তাদের প্রতিহত করতে সচেষ্ট থেকেছেন, করেছেনও। এই বাস্তবতায় খানসেনাদের গুলিতে নিহত হয়েছে বিপন্ন নারী-শিশুর দল। গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে চষে বেড়িয়েছে পাকিস্তানি সৈন্য ও তাদের এদেশীয় দোসরেরা। সেই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পাকিস্তানি বাহিনী কর্তৃক নারীর ওপর নিপীড়ন, ধর্ষণ, লাঞ্ছনা ও সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে বাছবিচারহীনভাবে। নারীরা ধর্ষণের শিকার বা অত্যাচারিত হয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এটা যেমন বড় হয়ে উঠেছে, তার চেয়েও বড় সত্য এই যে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নারীসমাজ লড়াই করেছে, দেশের ভেতরে মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয় দিয়েছে, রক্ষা করেছে।
অন্যদিকে, রণাঙ্গনে দাঁড়িয়েও বিপুল বিক্রমে লড়েছেন নারীরা। তবু আফসোসের সঙ্গে বলতে হয়, মুক্তিযুদ্ধে নারীর অবদানের সঠিক মূল্যায়ন আজও হয়নি। এ ক্ষেত্রে কেবল আমাদের মুক্তিযুদ্ধ নয়, বিশ্ব ইতিহাসের দিকে তাকালেও দেখা যাবে, যেকোনো অমানবিকতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক যুদ্ধ অথবা স্বাধীনতাযুদ্ধে নারীর অবদান কোনো অংশেই কম নয়। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে বিবেচনা করলে এটা এখন সহজেই অনুমেয়, ১৯৭১ সালে এবং পরবর্তী সময়ে প্রায় দুই দশকজুড়ে এ দেশে নারী মুক্তিযোদ্ধার পরিচয় তেমনভাবে আলোচিত হয়নি। যে কারণে একজন বীথিকা বিশ্বাস বা শিশির কণা ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সৈন্যদের গানবোট গ্রেনেড মেরে উড়িয়ে দিলেও যুদ্ধ-পরবর্তীকালে তাঁরা যথাযোগ্য বীরের মহিমায় অভিসিক্ত হননি। উপরন্তু তাঁদের ললাটে জোটে সামাজিক লাঞ্ছনা। যুদ্ধ শেষে এই বীথিকা বিশ্বাস ও শিশির কণাকে তাঁদের পরিবার ও সমাজ গ্রহণ করেনি। যুদ্ধ-পরবর্তী বাংলাদেশে এমন উদাহরণ অসংখ্য।
মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সৈন্যদের দ্বারা নিপীড়িত হয়েছিলেন একাত্তরের জননী গ্রন্থের লেখক চট্টগ্রামের রমা চৌধুরী। ২০১৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। একাত্তরে নির্যাতনের শিকার অনেক নারীর মতো এ নারীর জীবনেরও ট্র্যাজেডি হলো, যুদ্ধের পর স্বামীগৃহে তাঁর ঠাঁই মেলেনি। যুদ্ধকালে যেসব নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন, তাঁদের পুনর্বাসনের প্রয়োজন ছিল, স্বামীহারা বিধবাদের দরকার ছিল আশ্রয়। এসবই তখন বড় করে দেখা হয়েছে। পাশাপাশি ১৯৭১-এর নারী নির্যাতনকে বীরত্বের মহিমা দিয়ে ঢেকে দিতে চেয়েছে রাষ্ট্র। ফলে নির্যাতিত নারীদের ‘বীরাঙ্গনা’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে রাষ্ট্রীয়ভাবে।
কিন্তু একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালের নারীসমাজকে অবলোকন করা দরকার আন্তরিক বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে। প্রথমত বুঝতে হবে যুদ্ধের সময় দেশের সর্বত্র যে বিপুল নারী নিগৃহীত হয়েছেন, তা কেবল তাঁরা নারী বলেই। নারীদের এ-ও একধরনের যুদ্ধ, তাঁর শরীরের ওপর চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধ; আর সেটা বুঝতে সময় লেগেছে রাষ্ট্র, সমাজ ও রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত সবারই। মুক্তিযুদ্ধে যোদ্ধার মতোই নারী আত্মোৎসর্গ করেছেন, সেটা বুঝতেও সময় লেগেছে অনেকের।
১৯৬৯–এর গণ–আন্দোলন ও অভ্যুত্থানে নারীরা ও ছাত্রীসমাজ সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছে। এই নারীরাই আবার অংশগ্রহণ করেছেন মুক্তিযুদ্ধে। ঢাকায় ছাত্র ইউনিয়নের মহড়া মিছিলের ছবি, ১৯৭১। ছবি: সংগৃহীতবাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পূর্ব প্রেক্ষাপটের দিকে দৃষ্টি দিলে দেখা যাবে, এই সংগ্রাম পরিণতি অর্জন করেছে ধাপে ধাপে, যেখানে নারীর বলিষ্ঠ ভূমিকা বিদ্যমান। ১৯৬৯-এর গণ-আন্দোলন ও অভ্যুত্থানে নারীরা ও ছাত্রীসমাজ সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছে। ১৯৬৯-এর ১৯ জানুয়ারি আন্দোলনরত ছাত্রীদের ওপর লাঠিপেটা করে সামরিক জান্তার সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী। ২০ জানুয়ারি পুলিশের গুলিতে শহীদ হন আসাদুজ্জামান। এরপর শিবপুরের গ্রামের বাড়ি থেকে আসাদের মা ছাত্রনেতাদের কাছে বাণী পাঠালেন, ‘আমার আসাদের মৃত্যু হয়নি। আমার আসাদ বলত, “মা, আগামী দশ বছরের মধ্যে এই মাতৃভূমি নতুন জীবন পাবে।” আমার আসাদের এই স্বপ্ন তোমরা সার্থক করো।’ (দৈনিক আজাদ, ২৬ জানুয়ারি ১৯৭০)। আসাদের মায়ের এই বাণীর মধ্য দিয়ে তাঁর যে পরিচয় আমাদের কাছে উন্মোচিত হয়, তা অবশ্যই একজন মুক্তিযোদ্ধার।
সেই সময় ছাত্রীরা সব মিছিল-আন্দোলনে সোচ্চার থেকেছেন। সর্বজনশ্রদ্ধেয় কবি সুফিয়া কামালের নেতৃত্বে নারীসমাজ রাজবন্দী মুক্তি আন্দোলনে, গণ-আন্দোলনে, মিছিলে প্রতিদিনই যোগ দিয়েছে। ১৯৬৯ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি এই মহীয়সীর নেতৃত্বে সকাল ১০টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আড়াই হাজার নারী সমাবেশ করেন, মিছিল করে বাহাদুর শাহ পার্ক পর্যন্ত যান। ২৪ মার্চ ১৯৬৯-এ প্রকাশিত আজাদ-এর তথ্য অনুযায়ী, বোরকা পরা হাজার হাজার পর্দানশিন নারীও যোগ দেন সেই মিছিলে।
একাত্তরের উত্তাল মার্চের ৭ তারিখে তৎকালীন রেসকোর্স, বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন ঘোষণা দিলেন, ‘...আর যদি একটি গুলি চলে... প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো’, সেই সময়েও ‘ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলা’র কাজে উদ্ধুদ্ধ হয়েছিলেন নারীরা। ফলে দেখা যাবে, ঢাকা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, বরিশাল, ফরিদপুর, খুলনা, ঈশ্বরদী, পাবনা, সিলেট, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, ময়মনসিংহসহ—সব জেলায় নারীসমাজের প্রতিবাদী সভা ও মিছিল হয়েছে। এ সময় তারা জেলায়, শহরে-শহরে, এলাকায়-এলাকায় সংগঠিত হয়ে কুচকাওয়াজ ও অস্ত্র চালনার ট্রেনিংও শুরু করে। ৯ মার্চ বাড়িতে বাড়িতে কালো পতাকা উড়তে দেখা যায়। এই কাজে নারীসমাজ ও ছাত্রসমাজ প্রধান ভূমিকা নিয়েছিল। (জহিরুল ইসলাম, একাত্তরের গেরিলা, ঢাকা, প্রকাশক মিলন নাথ, ১৯৯৭, পৃষ্ঠা.২০)।
পরে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে বহুমাত্রিকভাবে নারীরা সেই যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন। মুসলমান-হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান—সব ধর্মের নারীই মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। কেবল বাঙালি নয়, সর্বাত্মকভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন আদিবাসী নারীরাও। যুদ্ধের সময় যদিও বাংলাদেশ সরকারের নীতিতে নারীদের যুদ্ধের প্রশিক্ষণ দেওয়া, গেরিলা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করা এবং প্রশাসনিক কাজের নেতৃত্বে নারী সাংসদদের দায়িত্ব দেওয়া ইত্যাদির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি, তারপরও এ ক্ষেত্রে নারীরা ছিলেন অনড়। তাঁরা সম্মুখসমরে অংশ নেওয়ার তীব্র আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছিলেন। কলকাতায় রাজনীতিবিদ ও মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের প্রতিনিধি সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর পরিচালনায় গোবরা ক্যাম্পের ৩০০ তরুণীকে গোবরা ও ‘বিএলএফ’ ক্যাম্পে অস্ত্র প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছিল। এঁদের মধ্যে গীতা মজুমদার, গীতা কর, শিরিন বানু মিতিল, ডা. লাইলী পারভীন অস্ত্রচালনা শেখার পরও তাঁদের সম্মুখসমরে যেতে দেওয়া হয়নি। নারীদের প্রত্যক্ষ যুদ্ধে অংশগ্রহণের প্রশ্নে সেই সময় যুদ্ধকালীন সরকারের ভেতরেই দ্বিধা ছিল। অন্যদিকে বিভিন্ন যুবশিবিরে যুদ্ধের প্রশিক্ষণের জন্য অস্ত্রসংকটে অপেক্ষায় ছিলেন বিপুলসংখ্যক তরুণ। ছেলেরা যেখানে অস্ত্র পাচ্ছে না, যুদ্ধে যেতে পারছে না, প্রশিক্ষণ পাচ্ছে না, সেখানে মেয়েদের মুক্তিযুদ্ধ করার জন্য প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র দেওয়ার গুরুত্ব বাংলাদেশ সরকার ও রাজনীতিবিদদের প্রচলিত ধ্যানধারণায় ছিল না। নারীর প্রতি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি সে সময় মোটেও ন্যায়সংগত হয়নি। তারপরও আলমতাজ বেগম ছবি গেরিলা যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন। বরিশালের করুণা বেগম ছিলেন অকুতোভয় মুক্তিসেনা। পুরুষের পোশাকে এ যুদ্ধে পাকিস্তানিদের প্রতিরোধ করেছিলেন শিরিন বানু মিতিল, আলেয়া বেগম।
এখানে মুক্তিযোদ্ধাদের মায়েদের কথাও বলা দরকার। শহীদ রুমীর মা জাহানা ইমাম বা শহীদ আজাদের মা সাফিয়া বেগমের মতো সব মা–ই মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের অনুপ্রেরণা দিয়ে গেছেন। তাঁদের এই ত্যাগও ইতিহাসের অংশ। মূলত, এভাবেই নারীরা বাঙালির মুক্তির সংগ্রামে অদম্য ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। তাঁরা ক্যাম্পে ক্যাম্পে কাজ করেছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে ক্যাম্পে রান্নার কাজ করেছেন যাঁরা, তাঁরা অস্ত্রশিক্ষা নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রহরী হিসেবেও কাজ করেছেন। আবার শত্রুদের বিষয়ে, খানসেনা ও রাজাকারদের অবস্থান সম্পর্কে মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে খবরও দিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধের সময়। বাড়িতে মুক্তিযোদ্ধাদের লুকিয়ে রাখা, অস্ত্র এগিয়ে দেওয়া অথবা যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সেবা ও চিকিৎসা করা, তাঁদের জন্য ওষুধ, খাবার ও কাপড় সংগ্রহ করা—রক্ত ঝরা একাত্তরে নারীদের এই সক্রিয় কর্মকাণ্ডই ছিল তাঁদের মুক্তিযুদ্ধ। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তৎকালীন সভানেত্রী সুফিয়া কামাল পাকিস্তানি বাহিনীর নজরদারিতে যুদ্ধের নয় মাস ঢাকায় তাঁর বাড়িতেই ছিলেন। ওই অবস্থায়ও তিনি নানা কৌশলে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেছেন। এসব তিনি সে সময় দিনলিপিতে লিখেছেন, যা বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে।
স্বাধীনতার ২৯ বছর পর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রত্যক্ষ অবদানের স্বীকৃতি পেতে শুরু করেন নারীরা। এর ধারাবাহিকতায় দীর্ঘ বিস্মৃতি ও অবহেলা শেষে ইতিহাস এখন বদলাতে শুরু করেছে। নারী মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বীর প্রতীক খেতাব পেয়েছেন তিনজন—১৯৭২ সালে ক্যাপ্টেন সিতারা বেগম; এরপর তারামন বিবি ১৯৭৩ সালে ও ১৯৯৭ সালে পেয়েছেন কাঁকন বিবি। তারামন বিবি ও কাঁকন বিবি ২০১৮ সালে প্রয়াত হয়েছেন এবং দুজনই অনেককাল ছিলেন বিস্মৃতির অন্ধকারে।
বলার অপেক্ষা রাখে না, মুক্তিযুদ্ধকালে নারীর আর্থসামাজিক-রাজনৈতিক অবস্থান ছিল অত্যন্ত সনাতন ও পশ্চাৎপদ। পুরুষেরা যখন সংগ্রামরত ছিল পাকিস্তানি সৈনিকদের পরাস্ত করে স্বদেশকে মুক্ত করার জন্য, নারীকে তখন দেশমুক্তির পাশাপাশি নিজের অস্তিত্ব, মর্যাদা ও সম্ভ্রম রক্ষার জন্য লড়াই করতে হয়েছে। এখন নারীর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে বিভিন্ন বই বের হয়েছে। সেখানে তাঁদের মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোর অভিজ্ঞতার বিবরণের মধ্যে আমরা শুনতে পাই সাহসী প্রতিরোধের পদধ্বনি, যা থেকে এই সত্য আরও পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে স্পষ্ট হয় যে নারীসমাজের সাহায্য ছাড়া বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং গেরিলা যুদ্ধ চালানো সম্ভব ছিল না।
মালেকা বেগম: গবেষক, শিক্ষক, সোশিওলজি অ্যান্ড জেন্টার স্টাডিজ বিভাগের প্রধান, সেন্ট্রাল উইমেন্স ইউনিভার্সিটি, ঢাকা।
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান
- চলবে ১২০ দিন
নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু - যমুনায় বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর ৪.৮ কিমি এখন দৃশ্যমান
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- ঢাকায় কাতারের আমির
অগ্রাধিকার পাচ্ছে বাণিজ্য বিনিয়োগ ও ভূরাজনীতি - বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন
- প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ড সফরে সই হবে ৫ চুক্তি ও সমঝোতা
- পদ্মশ্রী পদক গ্রহণ করলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর পরিচালকের শ্রদ্ধা
- বাংলাদেশে আরও বেশি বিনিয়োগে আগ্রহী চীন- চীনা রাষ্ট্রদূত
- চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ডাবের দাম
- কোটালীপাড়ায় এক যুবককে গলা কেটে হত্যা
- টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে চীনা রাষ্ট্রদূতের শ্রদ্ধা
- বগুড়ায় সিনেমা হলে টিকিটের সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি
- থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, সই হবে ৫ চুক্তি-সমঝোতা
- যে বার্তা নিয়ে ঢাকা আসছেন চীনের বড় দুই প্রতিনিধিদল
- গরমে অসুস্থ রোগীর চিকিৎসায় স্ট্যান্ডবাই কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল
- যুদ্ধে ব্যয় না করে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অর্থ খরচ করুন
- জনসভার বিষয়ে বিএনপিকে ২৮ অক্টোবরের কথা মনে করিয়ে দিলেন
- এপ্রিলের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ডলার
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- বসছে ভেন্ডিং মেশিন
স্টেশনে যাত্রীরাই কাটতে পারবেন ট্রেনের টিকিট - দুবাই বন্দরে পৌঁছাল এমভি আব্দুল্লাহ, নাবিকদের উচ্ছ্বাস
- বোরোর বাম্পার ফলনে হাওড়ে উৎসবের আমেজ
- শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ
- কাতারের আমির ঢাকা আসছেন আজ, সই হচ্ছে ছয় চুক্তি পাঁচ স্মারক
- উন্মুক্ত হতে পারে কুয়েতের শ্রমবাজার
- এশার নামাজ না পড়ে তারাবি পড়া যাবে?
- গোপালগঞ্জে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ করলেন এসপ
- বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হটকারি সিদ্ধান্ত: হাছান মাহমুদ
- দুর্নীতি করব না, প্রশ্রয়ও দেব না: দীন মোহাম্মদ
- ইতিকাফের জন্য যেসব শর্ত মানতে হবে
- প্রতিবেশী দেশগুলোর অস্থিরতার প্রভাব বাংলাদেশে
- আইপিএল ছেড়ে দেশে ফিরতে হবে মুস্তাফিজকে!
- নূহ (আ.) এর নৌকা পাওয়া গেলো আরারাত পর্বতে!
- শেখ হাসিনা-জো বাইডেনের একান্তবৈঠকের প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্র আ.লীগের
- মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- আজ ১৭ রমজান ঐতিহাসিক বদর দিবস
- আজ পবিত্র লাইলাতুল কদর
- কত দিতে হলো মুক্তিপণ?
- মুকসুদপুরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে ধাক্কা, প্রাণ গেল দুই বাইকারের
- মুকসুদপুরে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
- ঢাকায় মিলছে উটের দুধের চা
- গোপালগঞ্জে ভাসুরের বিরুদ্ধে গৃহবধূর উপর এসিড নিক্ষেপের অভিযোগ
- কলকাতায় হিরো আলমকে সংবর্ধনা
- এইচএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
- সেনেগালের বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশি হাফেজ আবু রায়হানের ‘বিশ্বজয়’