ভুল করে হওয়া ৭ টি বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার
দৈনিক গোপালগঞ্জ
প্রকাশিত: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সেই আদিম যুগ থেকেই মানুষ মেতে ছিল আবিষ্কারের নেশায়। কখনো প্রয়োজনে, কখনো বা উন্নত জীবনের আশায় মানুষের কঠোর পরিশ্রম একে একে এনে দিয়েছে অসংখ্য আবিষ্কার। তবে বর্তমানে এসব আবিষ্কার সম্পর্কে আমরা যতটা সহজেই জানতে পারছি বা তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা সমালোচনা করতে পারছি, আবিষ্কারগুলো কিন্তু মোটেও অতটা সহজ ছিল না। বিজ্ঞানীদের ক্ষুরধার মস্তিষ্ক আর কঠোর অধ্যবসায় ছাড়া কোন ভাবেই এমন দুরূহ পথে সামনে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব ছিল না।
ভুল করে হওয়া ৭ টি বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার
প্রাচীন কাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত প্রতিটি আবিষ্কারই যেন একেক টি নতুন গল্প বলে গেছে। তবে প্রতিটি আবিষ্কারের পেছনে রয়ে যাওয়া এমন গল্পের খুব কমই আমাদের সামনে আসে। আর যেগুলো আমরা জানতে পারি তার পেছনের ঘটনা ঘাটিতে পারলে আমরা জানতে পারি কঠোর পরিশ্রম ও সাধনার গল্প। তবে শুধু রসকষ হীন অধ্যবসায়ের গল্প নয়, কিছু কিছু বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের পেছনে রয়েছে মজাদার বা উদ্ভট কিছু ঘটনাও। সংক্ষেপে বলতে গেলে সব আবিষ্কারই উদ্দেশ্যযুক্ত ছিল না, এমন কিছু আবিষ্কার ছিল যা মোটেও কারো ধারণায় ছিল না এবং বলতে গেলে ভুল করে বা দুর্ঘটনাবশতই এ আবিষ্কারগুলো হয়েছে বিভিন্ন বিজ্ঞানীর হাত ধরে।
আজ আমরা এমনই ভুল করে হওয়া কিছু বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার সম্পর্কে জানব। তো চলুন দেখে নেওয়া যাক এমন কিছু আবিষ্কার।
১। এক্স রে
এক্স রে’র নাম শোনেন নি এমন মানুষ পাওয়া কঠিন। বিভিন্ন চিকিৎসা সংক্রান্ত ব্যাপারে যে পরীক্ষা গুলো করা হয় তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি যে পরীক্ষাটি প্রচলিত তা হল এক্স-রে টেস্ট। শরীরের অভ্যন্তরে কোন স্থানে দেখার জন্য এই টেস্টটি বহুল প্রচলিত। কিন্তু মজার ব্যাপার হল এটি গবেষণা লব্ধ কোন আবিষ্কার বা কোন কঠিন সাধনার ফল নয়। অনেকটা আকস্মিক ভাবেই আবিষ্কৃত হয় আজকের চিকিৎসাবিজ্ঞানের এক অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী রশ্মি এক্স রে।
১৮৯৫ সালে উইলহেলম রন্টজেন এক্স রে বা রঞ্জন রশ্মি আবিষ্কার করেন। তবে জার্মান এই বিজ্ঞানী অনেকটা নিজের অজ্ঞাতেই এক্স রে আবিষ্কার করে ফেলেন। ১৮৯৫ সালে একদিন তিনি ক্যাথোড রে টিউব নিয়ে একটি পরীক্ষা করছিলেন। তিনি দেখার চেষ্টা করছিলেন যে ক্যাথোড রশ্মি কাচের ভেতর দিয়ে ভেদ করতে পারে কি না। পরীক্ষা টি করার সময় ক্যাথোড রে টিউব টি মোটা কালো কাপড় দিয়ে ঢাকা ছিল এবং ঘর ছিল সম্পূর্ণ অন্ধকার। কিন্তু তা সত্ত্বেও রন্টজেন একটি অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ করলেন। তিনি ক্যাথোড রে টিউবের পাশেই রাখা একটি প্রতিপ্রভ পর্দায় একটি সবুজ আলো দেখতে পেলেন যা কি না ক্যাথোড রে টিউব থেকে নির্গত হচ্ছিল। এটি লক্ষ করার পর তার আগ্রহ আরও বেড়ে যায় এবং আরও কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন। তিনি দেখতে পান যে এই অদ্ভুত আলোক রশ্মি অধিকাংশ বস্তুর মধ্য দিয়েই ভেদ করে যেতে পারে। এই অজানা এবং অদ্ভুত ক্ষমতার রশ্মিটিকে তাই রন্টজেন নাম দেন ‘x-ray’ অর্থাৎ ‘অজানা রশ্মি’।
২। পেনিসিলিন
১৯২৯ সালে নিতান্তই দুর্ঘটনাবশত অ্যালেক্সান্ডার ফ্লেমিং তাঁর ল্যাবরেটরিতে আবিষ্কার করেছিলেন পৃথিবীর প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক পেনিসিলিন।
আলেকজান্ডার ফ্লেমিং ছিলেন সেন্ট মেরিস হাসপাতালের জীবাণু-বিদ। সেবার গ্রীষ্মের ছুটিতে বের হওয়ার আগে তার ল্যাবরেটরিতে একটি পেট্রি ডিশে কালচার করা স্ট্যাফাইলোকক্কাস অরিয়াস ব্যাকরেটেরিয়া রেখে গেলেন। তবে ছুটি কাটিয়ে এসে তিনি খানিকটা অবাকই হলেন। তার কালচার করা স্ট্যাফাইলোকক্কাস অরিয়াস ব্যাকটেরিয়ার পেট্রি ডিশে তিনি কিছু ছত্রাক দেখতে পেলেন। আর এই ছত্রাকটি ছিল পেনিসিলিয়াম নোটাটাম।
তিনি অণুবীক্ষণ যন্ত্রে পরীক্ষা করে দেখলেন এই ছত্রাকটি স্ট্যাফাইলোকক্কির স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে বাধা তৈরি করছে। আলেকজান্ডার ফ্লেমিং আরও কয়েক সপ্তাহ সময় নিয়ে বেশ কিছু পেনিসিলিয়াম ছত্রাক জোগাড় করে পরীক্ষা করে দেখলেন যে পেনিসিলিয়ামের এমন কিছু বৈশিষ্ট্য আছে, যেগুলো শুধু ব্যাকটেরিয়ার স্বাভাবিক বৃদ্ধিকেই বাধা দেয় না, সংক্রামক অনেক রোগ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখতে পারে।
যদিও পেনিসিলিন আবিষ্কারের পেছনে আরও কিছু বিজ্ঞানীর অবদান রয়েছে, তবে শুরু টা এমন হঠাৎ করেই হয়েছিল।
৩। মাইক্রোওয়েভ ওভেন
মাইক্রোওয়েভ ওভেন বিশ্বের একটি অন্যতম জনপ্রিয় গৃহস্থালি যন্ত্র। কিন্তু কিভাবে আবিষ্কৃত হল চমৎকার এই যন্ত্রটি তা খুব কম লোকই জানে। সম্পূর্ণ এক আকস্মিক ঘটনার মাধ্যমে বিজ্ঞান পেয়েছিল মাইক্রোওয়েভ ওভেন কে।
১৯৪৫ সালে পার্সি স্পেন্সার নামক একজন আমেরিকান প্রকৌশলী একদিন ল্যাবে কাজ করছিলেন। তিনি ম্যাগনেট্রন নামক রাডারের ভিতরে থাকা উচ্চ-শক্তিযুক্ত ভ্যাকুয়াম টিউব নিয়ে কাজ করছিলেন। একদিন ম্যাগনেট্রন নিয়ে কাজ করার সময় স্পেন্সার লক্ষ্য করলেন তার পকেটে রাখা পিনাট বাটারের একটি ক্যান্ডি বার গলতে শুরু করেছে। স্পেন্সার বুঝে ফেললেন রাডারে ব্যাবহৃত মাইক্রোওয়েভ এর কারণেই এমনটি হয়েছে।
বিভিন্ন পরীক্ষা–নিরীক্ষার পর ১৯৪৫ সালে তিনি প্রথম মাইক্রোওয়েভ ওভেন তৈরি করেন, আকারে সেটি ঢাউস একটি জিনিস ছিল। ১৯৬৭ সাল থেকে মাইক্রোওয়েভ ওভেন যুক্তরাষ্ট্রের ঘরে ঘরে ব্যবহৃত হওয়া শুরু হয়। এখন তো পৃথিবীজুড়ে মাইক্রোওয়েভ ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় যন্ত্র।
৪। ক্লোরোফর্ম
ক্লোরোফর্ম আবিষ্কারের পূর্বে রোগীদের অস্ত্রোপচার করার জন্য চেতনা-নাশক হিসেবে কিছু ব্যাবহার করা হত না। অর্থাৎ রোগীকে অজ্ঞান না করেই অপারেশন করা হত। তবে ১৮৪৭ সালে ক্লোরোফর্ম আবিষ্কারের পরে অস্ত্রপোচার সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে চেতনা নাশক হিসেবে এর ব্যাবহার শুরু হয়।
স্যার জেমস ইয়ং সিম্পসন চেতনা-নাশক নিয়ে দীর্ঘ গবেষণায় যুক্ত ছিলেন। ১৮৪৭ সালের কোন একদিন এডিনবার্গে নিজ বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের সাথে আলাপচারিতার ফাঁকে তার মনে হল নিজের আবিষ্কার পরীক্ষা করে দেখলে কেমন হয়?
তিনি একটি শিশিতে করে ক্লোরোফর্ম অতিথিবৃন্দের সামনে আনলেন। তারপর আর কারো কিছু মনে নেই! হুঁশ ফিরল পরদিন সকালে, এদিকে অতিথিরা একেকজন বেহুঁশ হয়ে এদিক ওদিক পড়ে আছেন। শুরুতে তিনি ভয়ই পেয়ে গেলেন। পরে সবার জ্ঞান ফিরলে আশ্বস্ত হন।
যদিও পরবর্তীতে এমন বিপজ্জনক পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যাপারে খুব সতর্ক ছিলেন তিনি, কারণ বর্ণহীন এই জৈন যৌগটি খোলা জায়গায় রেখে দিলে উড়ে যেতে থাকে। বাতাসে ক্লোরোফর্মের পরিমাণ খুব বেশি হয়ে গেলে তা মারাত্মক ক্ষতিকর। যেহেতু এটি সরাসরি স্নায়ুর ওপর ক্রিয়া করে, তাই বেশি পরিমাণে শরীরে প্রবেশ করলে মাথাব্যথা থেকে শুরু করে কিডনি ও লিভারের স্থায়ী সমস্যা তৈরি হতে পারে।
সিম্পসন অবশেষে ১৯৪৭ সালে এই আবিষ্কারের কথা জানান সবাইকে, এবং মাত্র তিন বছরের মাথায় শুরু হয়ে যায় রোগীদের অপারেশনের বেলায় অজ্ঞান করার কাজে আন্তর্জাতিকভাবে ক্লোরোফর্মের ব্যবহার।
৫। ডিনামাইট
আসসিয়ানো সোব্রেরো নামটি আমাদের অনেকেরই কাছে অপরিচিত। বিস্ফোরক জাতীয় পদার্থ আবিষ্কারে এই লোকটির অবদান রয়েছে অনেক।
তিনি ১৮১২ সালে ইতালির ক্যাসালে মনফেরাতো জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং পেশায় ছিলেন একজন রসায়নবিদ। ১৮৪০ এর দশকে প্যারিসের একটি পরীক্ষাগারে কাজ করার সময় তিনি নাইট্রোগ্লিসারিন নামে একটি পদার্থ আবিষ্কার করেছিলেন যা ছিল একটি তৈলাক্ত এবং অত্যন্ত বিস্ফোরক তরল।
কিন্তু সোব্রেরো তা আবিষ্কারের সম্ভাব্য বাণিজ্যিক ব্যাবহার দেখে যেতে পারেন নি। তবে সেই কাজটি করে দেখাতে পেরেছেন অ্যালফ্রেড নোবেল নামের একজন সুইডিশ কেমিস্ট।
আসসিয়ানো সোব্রেরো আবিষ্কৃত বিস্ফোরক তরলটি অত্যন্ত বিপজ্জনক হওয়ায় সেটি বাণিজ্যিক ভাবে ব্যাবহার করার মত কোন পরিস্থিতি তখন তৈরি হয়েছিল না। তাই নোবেল ভাবলেন তিনি যদি কোনোভাবে এই পদার্থটিকে নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি আবিষ্কার করতে পারেন তাহলে তৎকালীন গতানুগতিক বিস্ফোরকের একটি ভাল ও কার্যকর বিকল্প তৈরি করতে সক্ষম হবেন।
পড়াশোনা শেষ করার পর, আলফ্রেড এটি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করেন। তবে এই গবেষণা চালাতে তাকে বেশ চওড়া মূল্যও দিতে হয়েছিল। একবার গবেষণা চলাকালে তার কারখানায় এক ভয়ংকর বিস্ফোরণ ঘটে এতে কয়েকজন শ্রমিক সহ তার ভাই 'এমিল' মারা যান।
ভাইয়ের মৃত্যুতে নোবেল ভীষণ ভাবে ভেঙ্গে পড়েন। এই ঘটনার পর আলফ্রেড নোবেল নিরাপদ-ভাবে বিস্ফোরণ ঘটানোর উপকরণ আবিষ্কারের জন্য উঠে-পড়ে লাগেন। তবে তার চেষ্টা শত চেষ্টা সত্ত্বেও কাঙ্ক্ষিত আবিষ্কারটি দেখা দেয় আরেকটি দুর্ঘটনার মাধ্যমে।
একবার নাইট্রোগ্লিসারিন এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নেওয়ার সময় নোবেল দেখেন একটি পাত্র ছিদ্র হয়ে খুলে গেছে। দেখা গেল পাত্র মোড়ানো ছিল যে জিনিসটি দিয়ে সেটি ভয়াবহ বিস্ফোরক নাইটড়োগ্লিসারিনকে খুব ভালোভাবে শোষণ করেছে। কিয়েসেলগার নামে এক ধরনের পাললিক শিলার মিশ্রণ দিয়ে পাত্রগুলো মোড়ানো ছিল।
নাইট্রোগ্লিসারিন যেহেতু তরল অবস্থায় খুব বিপদজনক, তাই নোবেল সিদ্ধান্ত নেন এই কিয়েসেলগারকে তিনি বিস্ফোরকের স্ট্যাবিলাইজার হিসাবে ব্যবহার করবেন। ১৮৬৭ সালে নোবেল তার আবিষ্কৃত নিরাপদ কিন্তু মারাত্মক শক্তিশালী এই বিস্ফোরকটি ‘ডিনামাইট’ নামে পেটেন্ট করান।
৬। কৃত্রিম রঙ
১৮ বছর বয়সী উইলিয়াম পারকিন লন্ডনে একজন ল্যাব সহকারী হিসেবে কাজ করতেন। তাকে ম্যালেরিয়ার ওষুধ কুইনাইন তৈরির একটি নতুন উপায় আবিষ্কারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। ১৮৬৪ সালের দিকে তিনি যখন এটি নিয়ে কাজ করছিলেন তখন একটি ব্যর্থ প্রচেষ্টার পরে তা ব্যবহৃত বিকারের নীচে একটি শক্তিশালী বেগুনি থকথকে পদার্থ দেখতে পেলেন। এটি ফেলে দেওয়ার পরিবর্তে পারকিন এটি পরীক্ষা করেছিলেন এবং শীঘ্রই বুঝতে পেরেছিলেন যে তিনি একটি কৃত্রিম রং তৈরি করেছেন যা অন্যান্য প্রাকৃতিক রঙ এর চেয়ে বেশি জীবন্ত।
৭। তেজস্ক্রিয়তা
আমরা জানি, হেনরি বেকরেল তেজস্ক্রিয়তা আবিষ্কার করেন। তবে তার এই আবিষ্কার কিন্তু খানিকটা অজ্ঞাত বশতই হয়ে গেছে। মূলত কিছু মৌল আছে যাদের নিউক্লিয়াসের অস্থিতিশীলতার জন্য বিভিন্ন ধরনের তেজস্ক্রিয় রশ্মি বিকিরণ করে। আর একেই তেজস্ক্রিয়তা বলে।
১৮৯৬ সালে, ফরাসি বিজ্ঞানী হেনরি বেকেরেল ইউরেনিয়াম স্ফটিক নিয়ে একটি পরীক্ষা করছিলেন। তিনি এই স্ফটিক টি রোদে রাখেন এবং তারপর একে কালো কাগজে মুড়িয়ে ফটোগ্রাফিক প্লেটের উপর রাখেন। তার উদ্দেশ্য ছিল যে ইউরেনিয়াম স্ফটিক টি সূর্য থেকে শক্তি নিয়ে তা এক্স রে হিসেবে নির্গত করবে। কিন্তু ২৬-২৭ ফেব্রুয়ারি প্যারিসের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকায় তিনি তার এই পরীক্ষাটি প্রমাণ করে দেখাতে পারেন নি। কিন্তু যখন তিনি ইউরেনিয়াম স্ফটিকটি বের করেন, তিনি দেখতে পান যে সূর্যের আলো বা অন্য কোন বাহ্যিক শক্তির সরবরাহ ছাড়াই স্ফটিক থেকে কোন বিকিরণ হয়েছে যা ফটোগ্রাফিক প্লেটে ছোপছোপ দাগ সৃষ্টি করেছে, যার কারণ হিসেবে দায়ী ইউরেনিয়ামের তেজস্ক্রিয়তা।
- মেজাজ হারিয়ে ভক্তকে চড় মারতে গেলেন সাকিব
- উপজেলা নির্বাচন: সংশ্লিষ্ট এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
- আ. লীগের আমলে কোনো রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড হয়নি: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
- প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্বাভাবিক শ্রেণি কার্যক্রম মঙ্গলবার থেকে
- গাজাইস্যুতে পশ্চিমারা নিছকভণ্ডামি করছে:মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
- সৌদি আরব বাড়িয়ে দিয়েছে তেলের দাম
- প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত
- শ্যামলকে শপথ পড়ালেন প্রধানমন্ত্রী
- ফিলিস্তিনের পক্ষে সংহতি জানিয়ে ছাত্রলীগের বিক্ষোভ-সমাবেশ
- অবৈধ দেশি-বিদেশি টিভি চ্যানেল বন্ধে কাজ শুরু
- উপজেলা নির্বাচন
১৫০ উপজেলায় ৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচল নিষেধ - তৃতীয় দিনেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি সুন্দরবনের আগুন
- গোপালগঞ্জে জাল টাকাসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
- ছয় বিভাগে হতে পারে কালবৈশাখী, তাপমাত্রা কমতে পারে ৩ ডিগ্রি
- গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে ফসল কর্তন উৎসব ও মাঠ দিবস
- মহাসড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকাই কাল হলো সাগরের
- আল্লাহর পরিচয় জানা মানুষের প্রধান দায়িত্ব
- বাগেরহাটে জাল টাকা ক্রয় বিক্রয়ের অভিযোগে দুই যুবক আটক
- গাজায় বাড়ছে সংক্রামক ব্যাধি, উচ্চ ঝুঁকিতে শিশুরা
- সুন্দরবনের আগুন নেভাতে নৌ ও বিমান বাহিনী
- মানুষের হারানো আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে সেনাবাহিনী:প্রধানমন্ত্রী
- কাশিয়ানীতে সরকারী জমিতে গড়ে উঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
- টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা বিজিএমইএ-এর কমিটির
- প্রাকৃতিক গ্যাস আসার খবরে গোপালগঞ্জবাসী খুশি
- ভুল তথ্যে প্লট কেনা ও হস্তান্তরে বরাদ্দ বাতিল
- অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী
- রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে প্রণোদনার সুপারিশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
- চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ
- নিউরোসায়েন্সেস ইনস্টিটিউটে যুক্ত হচ্ছে আরও ৫০০ শয্যা
- চট্টগ্রামের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এখন দৃশ্যমান
- টুংগীপাড়ার বাবুল শেখের অপকর্মের তথ্য ফাঁস
- সেই নারী কাউন্সিলর চামেলীকে দল থেকে বহিষ্কার
- কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা
- গোপালগঞ্জে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ করলেন এসপ
- বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হটকারি সিদ্ধান্ত: হাছান মাহমুদ
- শৈশবের বন্ধুদের সাথে ক্রিকেট খেলায় মেতে উঠলেন মাশরাফি
- নূহ (আ.) এর নৌকা পাওয়া গেলো আরারাত পর্বতে!
- প্রতিবেশী দেশগুলোর অস্থিরতার প্রভাব বাংলাদেশে
- মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- আজ পবিত্র লাইলাতুল কদর
- কত দিতে হলো মুক্তিপণ?
- গণতন্ত্রে না ফিরলে বিলুপ্ত হবে বিএনপি: কাদের
- সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়
সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস কাতারের আমিরের - চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ডাবের দাম
- গোপালগঞ্জে ভাসুরের বিরুদ্ধে গৃহবধূর উপর এসিড নিক্ষেপের অভিযোগ
- টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে চীনা রাষ্ট্রদূতের শ্রদ্ধা
- বিয়ের ফাঁদে ফেলে অর্থ আদায়ই মাহীর ‘পেশা’
- ঢাকার তাপমাত্রা দেখে সারা দেশের বিদ্যালয় বন্ধ করা যাবে না
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- সেনেগালের বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশি হাফেজ আবু রায়হানের ‘বিশ্বজয়’