• শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৭ ১৪৩১

  • || ০১ জ্বিলকদ ১৪৪৫

দৈনিক গোপালগঞ্জ

রাজধানীতে শ্যামলিমায় ঘেরা নয়নাভিরাম ক্যাম্পাস

দৈনিক গোপালগঞ্জ

প্রকাশিত: ২ সেপ্টেম্বর ২০১৯  

‘শিক্ষার একটি প্রাকৃতিক পরিবেশ নিশ্চিত করেছে আইইউবিএটি। খোলা পরিবেশে সবুজ ঘাসে ভরা মাঠ, নদী থেকে প্রবাহিত বাতাস মনটাকে স্নিগ্ধ করে। যেটা পড়াশোনায় সহায়ক ভূমিকা রাখে।’

কথাগুলো বলছিলেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) উপাচার্য ড. আব্দুর রব। যিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে ৩৩ বছর অধ্যাপনা করেন এবং ৩ বছর পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

রাজধানীতে অবস্থিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সবুজ ঘেরা একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় আইইউবিএটি। এটি ঢাকার উত্তরায় ১৭ বিঘা জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত। সুন্দর লোকেশন, পরিবেশ, আয়তন কোনো কিছুই আইইউবিএটির ক্যাম্পাসকে ছাড়িয়ে যেতে পারে না। হাজারও মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের পদচারণায় প্রতিদিন মুখরিত হয় এই ক্যাম্পাস। পুরো ক্যাম্পাসে রয়েছে সবুজের ছোঁয়া।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পেছনের দিকে রয়েছে বিশাল লেক। আর এই লেকের পাশ ঘেঁষেই শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার জন্য বানানো হয়েছে ‘স্টাডি এরিনা’। চারপাশ খোলা মনোরম পরিবেশে তৈরি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘স্টাডি এরিনা’ সেখানকার অবকাঠামো সৌন্দর্যও যেন চোখে পড়ার মতোই।

চারদিকে বকুল আর কৃষ্ণচূড়া গাছ লাগানো। যা থেকে নির্মল বাতাস পায় শিক্ষার্থীরা। ‘স্টাডি এরিনা’ ঠিক পেছনের দিকেই বকুল গাছ লাগিয়ে সেটির নামকরণ করা হয়েছে বকুলতলা। উন্মুক্ত স্টাডি এরিনায় একসঙ্গে ৮০০ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করতে পারেন।

সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভিড়ে মুখরিত থাকে আইইউবিএটির স্টাডি এরিনা। ‘স্টাডি এরিনার পাশেই রয়েছে ক্যাফেটেরিয়া। এখানে প্রতিদিন শত শত শিক্ষার্থী সকালের নাশতা, দুপুরের লাঞ্চ এবং বিকালের স্ন্যাকসসহ অভিজাত সব ধরনের খাবার খেয়ে থাকেন।

পড়াশোনার মাঝেও ক্যাম্পাসে খেলাধুলার চর্চাটাও বেশ চোখে পড়ার মতো। এখানে রয়েছে চমৎকার খেলার মাঠ। যেখানে নিজেদের সেরা প্রমাণে সারা বছর ফুটবল, ক্রিকেট, হ্যান্ডবল আন্তঃডিপার্টমেন্ট খেলা চলতে থাকে। নিজের ডিপার্টমেন্টের খেলা দেখতে সবাই হাজির হয় সদলবলে। সঙ্গে থাকেন শিক্ষকরাও।

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রয়েছে কারুকার্য ও নান্দনিকতাসম্পন্ন কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ। নির্মাণশৈলী, কারুকার্য ও নান্দনিকতায় মসজিদটি অনন্য। মসজিদটির তিন দিকে রয়েছে খোলা প্রাঙ্গণ। মসজিদের চারদিকেই রয়েছে সবুজের সমারোহ বৃক্ষরাজি দ্বারা আচ্ছাদিত।

শিক্ষার একটি প্রাকৃতিক পরিবেশ নিশ্চিত করেছে আইইউবিএটি। খোলা পরিবেশে সবুজ ঘাসে ভরা মাঠ, নদী থেকে প্রবাহিত বাতাস মনটাকে স্নিগ্ধ করে। যেটা পড়াশোনায় সহায়ক ভূমিকা রাখে।

আইইউবিএটি দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯১ সালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ও আইবিএ-এর সাবেক পরিচালক শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. এম আলিমউল্যা মিয়ান স্বনামধন্য এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা।

বিশ্ববিদ্যালয়টির সার্বিক লক্ষ্য হচ্ছে উপযুক্ত শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও দিকনির্দেশনার মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়ন ও জ্ঞান চর্চার মাধ্যমে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করা। আইইউবিএটির সময়োপযোগী আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত শিক্ষার পাঠদান পদ্ধতি শিক্ষার্থীদের কাছে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

আইইউবিএটির প্রত্যয় হল, ‘যোগ্যতাসম্পন্ন প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য উচ্চশিক্ষার নিশ্চয়তা- প্রয়োজনে মেধাবী তবে অসচ্ছলদের অর্থায়ন’। মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বৃত্তির সুযোগ দিচ্ছে গার্ডেন ক্যাম্পাস খ্যাত এ বিশ্ববিদ্যালয়টি।

প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর ড. এম আলিমউল্যা মিয়ান বৃত্তির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিনা খরচে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে স্বনামধন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়ে। এছাড়াও এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে ১০০% পর্যন্ত মেধা বৃত্তি, মেয়েদের উচ্চ শিক্ষায় উৎসাহিত করতে ১৫% স্পেশাল বৃত্তিসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৫৭টি বৃত্তি দেয়া হয়। মোট কথা এখানে পড়াশোনা করার জন্য অধিকাংশ শিক্ষার্থীই আর্থিক সহযোগিতা পাচ্ছে।

চাকরির বাজারে আইইউবিএটির স্নাতকরা তাদের কর্ম দক্ষতা, মেধা, শ্রম ও নিয়মানুবর্তিতায় প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে যে তারা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের

স্নাতকদের থেকে কোনো অংশে পিছিয়ে নয়। আইইউবিএটির অনেক স্নাতক ইতিমধ্যেই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন পদে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন এবং সাফল্যের সঙ্গে কাজ করছেন।

আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা এম আলিমউল্যা মিয়ান রিসার্চ সেন্টারের উদ্যোগে কৃষি, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি ব্যবসায় প্রশাসনসহ অন্যান্য বিভাগের শিক্ষকরা বিভিন্ন গবেষণায় নিয়োজিত আছেন।

এসব গবেষণার ফলাফল নিয়ে রিসার্চ সেমিনারের আয়োজন করা হয় এবং প্রবন্ধ আকারে গবেষণা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এছাড়াও এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সরকারি অনুদানেও বিভিন্ন গবেষণা প্রকল্পে কাজ করে থাকেন।

আইইউবিএটি ঢাকায় অবস্থিত একমাত্র বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে আছে খেলার মাঠ, শহীদ মিনারসহ শিক্ষার্থীদের জন্য সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা। শিক্ষার্থীদের জন্য আনা নেয়ার জন্য ক্যাম্পাস থেকে নিজস্ব বাস চলাচল করে। এর জন্য শিক্ষার্থীদের কোনো টাকা পয়সা দিতে হয় না।

এই ক্যাম্পাসে ছয়টি অনুষদের অধীনে নয়টি বিষয়ে ডিগ্রি দেয়া হয়। ব্যাচেলার পর্যায়ে বিবিএ, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইকোনমিকস, এগ্রিকালচার, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং নার্সিং ও মাস্টার্স পর্যায়ে এমবিএ বিষয়ে পড়ানো হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি ক্লাসরুম মাল্টিমিডিয়া সমৃদ্ধ। এখানে রয়েছে প্রায় ৬৫টির মতো ক্লাসরুম। সব ক্লাসেই স্ব-শরীরে মনিটরিং করা হয়। প্রতিটি ফ্লোরে আছে ডিজিটাল নোটিশ বোর্ড।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্রছাত্রীদের জন্য আছে বিশেষ ড্রয়িং ক্লাস। কেমিস্ট্রি, মেকানিক্যাল, ফিজিকস, ইলেকট্রিক্যাল, কম্পিউটার, নার্সিং, এগ্রিকালচার, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি বিভাগের জন্য আছে আলাদা আধুনিক ল্যাব।

প্রতি গ্রাম থেকে একজন গ্রাজুয়েট

প্রফেসর ড. আব্দুর রব, উপাচার্য, আইইউবিএটি

* আইইউবিএটি নিয়ে কী ধরনের কর্মপরিকল্পনায় এগিয়েছেন?

** আমি ২০১৭ সাল থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করি। কিন্তু এর সঙ্গে আমার সম্পর্ক এটি স্থাপনেরও আগে থেকে। অর্থাৎ যখন এটি স্থাপনের পরিকল্পনা শুরু হয়, তখন আমি এর প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর ড. আলিমউল্যাহ মিয়ান সাহেবের সঙ্গে ছিলাম। আপনি বলতে পারেন আইইউবিএটি হচ্ছে দেশের সর্বপ্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। আর মিয়ান সাহেবই ছিলেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণার প্রবর্তক। আমার সৌভাগ্য হয়েছিল আমি তার সঙ্গে এই বিষয়ে সে সময়ে কাজ করার।

* তখন কী লক্ষ্য নিয়ে আপনারা এগিয়েছিলেন?

** আমাদের লক্ষ্য ছিল মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষা। আরেকটি বিষয় ছিল, ওই সময়টাতে অনেক ছাত্র উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে চলে যেত। এই প্রচুর পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বাঁচানোও ছিল আমাদের লক্ষ্য। তৃতীয়ত সে সময়ে এইচএসসিতে পাসের হার ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধির দিকে থাকলেও তাদের উচ্চশিক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসন সংখ্যা ছিল সীমিত। এ কারণে আমরা চেয়েছি সুযোগ না-পাওয়া এই শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার ব্যবস্থা করে দিতে।

* কিন্তু আর্থিকভাবে অসচ্ছল পরিবারের শিক্ষার্থীদের জন্য কি আপনারা কিছু ভেবেছিলেন?

** নিশ্চয়ই। ড. আলিমউল্যাহ মিয়ান সাহেব বিষয়টি মাথায় রেখেই দরিদ্র মেধাবী, দরিদ্র ও কম মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে, কখনও কখনও শিক্ষাঋণের মাধ্যমে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার ব্যবস্থা রেখেছেন।

* এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ভিশন কী ছিল?

** আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রত্যেকটি গ্রাম থেকে কমপক্ষে একজন করে গ্র্যাজুয়েট নিশ্চিত করে।

* এ প্রকল্পের কর্মপ্রক্রিয়াটা কী রকম?

** আমাদের প্রতিনিধিদল প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে মেধাবী অথচ দরিদ্র উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী শিক্ষার্থী বাছাই করে এ প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসেন।

* ‘প্রতি গ্রাম থেকে একজন গ্র্যাজুয়েট’ এ ধারণার পেছনে বিশেষ কোনো উদ্দেশ্য আছে?

** হ্যাঁ, হিসাবটা একেবারে সহজ। যদি গ্রামে অন্তত একজন গ্র্যাজুয়েট তৈরি হয়- তাহলে ওই গ্রামে আরও দশজন গ্র্যাজুয়েট তৈরির সম্ভাবনা থাকে। অর্থাৎ উচ্চশিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে গ্রামের উন্নয়ন হবে, আর গ্রামের উন্নয়ন মানেই দেশের উন্নয়ন। এই দূরদৃষ্টি নিয়েই মিয়ান সাহেবের শুরু করা প্রকল্পটি চালু রয়েছে।

* আপনাদের শিক্ষা কারিকুলামের বিশেষত্ব কী?

** আমাদের এ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার উদ্দেশ্য হচ্ছে, শিক্ষার্থীদের এমনভাবে প্রস্তুত করা- যেন তাদের কর্মসংস্থান সহজতর হয়। আমরা বলি এমপ্লয়মেন্ট ওরিয়েন্টেড এডুকেশন। যেখানে আমরা মান এবং দক্ষতার ওপর জোর দিয়ে থাকি। শিক্ষার্থী যে বিষয় নিয়েই ভর্তি হোক না কেন, তার প্রথম সেমিস্টারেই আমরা তাকে ক্যারিয়ারিস্ট হওয়ার প্রথম যোগ্যতা অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষা দিয়ে থাকি। আচার-আচরণে আদবকায়দা বা সৌজন্যবোধের পাশাপাশি তাকে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন করে মনুষ্যত্বজ্ঞান দিয়ে থাকি। তাছাড়া আমাদের ক্যাম্পাসে ইংরেজি হচ্ছে প্রথম ভাষা। আর যারা চাকরি দেন, তারা কিন্তু ইংরেজিতে দক্ষ প্রার্থীকেই অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন।

* কো-কারিকুলার এক্সট্রা কারিকুলার চর্চার সুবিধা সম্পর্কে কিছু বলুন।

** আমাদের ক্যাম্পাসটাই এমনভাবে তৈরি, এখানে প্রবেশমাত্রই শিক্ষার্থী এক ধরনের আনন্দ অনুভব করবে প্রকৃতির সান্নিধ্যে এসে। এখানে ইনডোর, আউটডোর গেম্স-এর ব্যবস্থা আছে। বিভিন্ন ক্লাবের অধীনে শিক্ষার্থীরা সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে নিয়মিত অংশগ্রহণ করছে। আমাদের সুন্দর একটি লেকও আছে। ক্যাম্পাসে প্রায় প্রতিদিনই একটা না একটা প্রোগ্রাম লেগেই আছে। তাদের সাংগঠনিক দক্ষতা এভাবেই বাড়তে থাকে। আমাদের অ্যালামনাই এসোসিয়েশন অনেক বড় ধরনের দায়িত্ব পালন করে থাকে। তারা নানা ধরনের প্রোগ্রাম আয়োজনের মাধ্যমে গ্র্যাজুয়েটদের চাকরি প্রদানে সহায়তা করে থাকেন।

* আপনার প্রিয় শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে কিছু বলুন।

** প্রথমত নিজেকে বুঝতে হবে। নিজের বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে একটা সামঞ্জস্যপূর্ণ লক্ষ্য স্থির করা উচিত। সেই লক্ষ্য অর্জনের জন্য যে প্রস্তুতি প্রয়োজন, তা যেন সে নিতে থাকে। নিজেকে প্রস্তুত করার জন্য চার বছর সময় অনেক।

দৈনিক গোপালগঞ্জ
দৈনিক গোপালগঞ্জ