ডিসেম্বরের স্মৃতি
দৈনিক গোপালগঞ্জ
প্রকাশিত: ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯
ডিসেম্বর মাসটা অন্যরকম। কখনোই এমন হয়নি যে ডিসেম্বর মাস এসেছে আর একাত্তরের সেই বিস্ময়কর জাদুকরি দিনগুলোর কথা স্মৃতিতে জ্বলজ্বল করে ওঠেনি। মাঝে মাঝেই মনে হয় আমরা কী অসাধারণ সৌভাগ্যবান একটি প্রজন্ম, আমরা এবং শুধু আমরা ডিসেম্বর মাসের সেই বিজয় দিবসের অবিশ্বাস্য আনন্দ উপভোগ করার সুযোগ পেয়েছি। মাঝে মাঝেই কেউ কেউ আমাকে জিজ্ঞেস করে, আপনার জীবনের সবচেয়ে আনন্দের দিন কোনটি? শুধু দিনটি নয়, আমি আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় মুহূর্তটি পর্যন্ত বলে দিতে পারি। ষোলোই ডিসেম্বর যখন আমি প্রথম প্রকাশ্যে জয় বাংলা স্লোগানটি উচ্চারিত হতে শুনেছিলাম সেটি ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় মুহূর্ত।
সেই অবিশ্বাস্য আনন্দময় মুহূর্তের পর আমরা যখন একে অন্যের দিকে তাকিয়েছিলাম তখন আমাদের সবার চোখে ছিল অশ্রু। আনন্দের অশ্রু নয়, গভীর বেদনার অশ্রু। কারণ একাত্তরের সেই বাংলাদেশে আমরা সবাই আমাদের কোনো না কোনো আপনজনকে হারিয়েছিলাম। মুক্তিযুদ্ধ ছিল গভীর আত্মত্যাগ, অবিশ্বাস্য বীরত্ব এবং বিশাল একটি অর্জন। কিন্তু সবার ওপরে সেটি ছিল আমাদের সবার নাড়িছেঁড়া ক্রন্দনের ইতিহাস। এই দেশের মাটির মতো পৃথিবীর আর কোনো দেশ তাদের বক্ষে এত বেদনা ধারণ করেছে কি না আমি জানি না।
একাত্তর দেখেছে সে রকম মানুষের সংখ্যা বাংলাদেশে খুব দ্রুত কমে আসছে। আর কয়েক বছর পর সে রকম মানুষের সংখ্যা হবে একেবারে হাতেগোনা কয়েকজন। এই দেশের নতুন প্রজন্ম তখন আর কারো কাছ থেকে সেই ইতিহাসটুকু কারও কণ্ঠে নিজের কানে শুনতে পাবে না। তখন তারা কী কখনো কল্পনা করতে পারবে এই দেশের মানুষ পাকিস্তানি মিলিটারি এবং তাদের পদলেহী রাজাকার-আলবদরের হাতে কী অবিশ্বাস্য নৃশংসতার ভেতর দিয়ে গিয়েছে?
আমার মনে আছে আমার একজন আমেরিকান বন্ধু সত্তরের দশকের শেষের দিকে বাংলাদেশে এসেছিল। এখানে বেশ কিছুদিন থেকে সে আবার আমেরিকা ফিরে আমাকে একটা বিস্ময়কর কথা বলেছিল। সে বলেছিল, তোমাদের দেশের গণহত্যাটি এত ভয়ংকর, এত নৃশংস এবং এত অবিশ্বাস্য যে বেশ কয়েক বছর পর সেটি আর কেউ বিশ্বাস করবে না। আমি তার কথা বিশ্বাস করিনি। কিন্তু নব্বইয়ের দশকে ফিরে এসে দেখি এই দেশেই যুদ্ধাপরাধীর দলটি সগর্বে বসবাস করছে।
বাইরের পৃথিবী নয়, আমার দেশেই যুদ্ধাপরাধীর দল ‘একাত্তরে কোনো ভুল করিনি’ ঘোষণা দিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার ভাগীদার হয়ে গেছে। মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্নকে অস্বীকার করে এই দেশে কেউ রাজনীতি করতে পারবে না এই সহজ সত্যটিকেও আমরা এখনো পুরোপুরি কার্যকরী করতে পারিনি। আমার মাঝে মাঝে জানার ইচ্ছা করে নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধটি কি শুধু কিছু তথ্য, কিছু ইতিহাস নাকি তারা সেটি হৃদয় দিয়ে ধারণ করতে পেরেছে। যদি না পেরে থাকে সেটি হবে আমাদের অনেক বড়ো ব্যর্থতা।
ডিসেম্বর মাসের স্বাধীনতা যুদ্ধটি দর্শক হিসেবে আমাদের অনেকের নিজের চোখে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মিত্রবাহিনী যুদ্ধ ঘোষণার পর গভীর রাতে ভারতীয় বিমান বাহিনীর আক্রমণ শুরু হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনী এন্টি এয়ার ক্রাফট গান দিয়ে আকাশে গুলি করছে, আমরা সবাই আকাশে সেই গুলির নকশা দেখছি। পৃথিবীর যেকোনো দেশে যখন বিমান আক্রমণ হয় তখন সাইরেনের তীব্র শব্দে দিগ্বিদিক প্রকম্পিত হয়। সব মানুষ তখন প্রাণ রক্ষা করার জন্য নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটতে থাকে।
ডিসেম্বরের প্রথম দিকে মুক্তিযুদ্ধের সময় সাইরেন শুনে কেউ নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটে যায়নি। এক ধরনের উল্লাস নিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়েছিল। শুধু তাই নয়, দিনের আলো ফোটার পর ঢাকা শহরের বিল্ডিংয়ের ছাদে মানুষ আর মানুষ! সাইরেনের শব্দ শুনে কেউ পালিয়ে যাচ্ছে না। ছাদে দাঁড়িয়ে যুদ্ধবিমানের ডগ ফাইট দেখছে। পৃথিবীর কতজন মানুষ সত্যিকার যুদ্ধের সময় আক্রান্ত শহরের ছাদে দাঁড়িয়ে আনন্দ-উল্লাস করতে করতে যুদ্ধবিমানকে আক্রমণ প্রতি আক্রমণ করতে দেখেছে? যুদ্ধবিমানকে ধ্বংস হতে দেখেছে? পাইলটদের প্যারাসুটে নামতে দেখেছে? এ রকম বিচিত্র যুদ্ধ নিশ্চয়ই পৃথিবীর খুব বেশি জায়গায় হয়নি!
একেবারে প্রথম কয়েকদিনের ভেতর বাংলাদেশের পুরো আকাশ মিত্রবাহিনীর দখলে চলে আসার পর শুরু হয়েছিল আরও বিচিত্র একটি যুদ্ধ। সেটি হচ্ছে বেতার তরঙ্গের যুদ্ধ। রেডিওতে নিরবচ্ছিন্নভাবে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর জন্য একটি এবং শুধু একটি বার্তা! সেই বার্তাটি হচ্ছে: ‘হাতিয়ার ডাল দো’। বাংলায় নিশ্চয়ই তার অর্থ ‘অস্ত্র সমর্পণ কর’ কিংবা সোজা কথায় ‘আত্মসমর্পণ কর’। একটি কথা কতবার কতভাবে উচ্চারণ করা যায় আমরা তার নমুনা দেখেছিলাম। আমাদের কাছে সেটি ছিল প্রায় কৌতুকের মতো কিন্তু খাঁচায় আটকে থাকা ইঁদুরের মতো পাকিস্তানি বাহিনীর কাছে সেই বার্তাটি ছিল নিশ্চয়ই এক ভয়ংকর বার্তা, সেগুলো নিশ্চিতভাবে তাদের নার্ভের দফা-রফা করে ফেলেছিল।
শুধু যে রেডিওতে আত্মসমর্পণ করার কথা বলেছিল তা নয়, আকাশ থেকে ক্রমাগত লিফলেট ফেলা হচ্ছিল। সেই লিফলেটে নানা ধরনের বার্তা, তবে যে লিফলেটটি পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর মেরুদণ্ডে কাঁপুনি ধরিয়ে দিয়েছিল তার ভাষাটি ছিল এরকম:আমাদের কাছে আত্মসমর্পণ কর, তা না হলে কিন্তু মুক্তিযোদ্ধারা তোমাদের ধরে ফেলবে! পাকিস্তানি বাহিনীর কাছে এর চাইতে রক্ত শীতল করা বার্তা আর কী হতে পারে?
যুদ্ধের একেবারে শেষদিকে আমি যাত্রাবাড়িতে একটা পরিবারের সঙ্গে ছিলাম, সেই পরিবারের অনেকগুলো শিশু বাচ্চা। যখন যুদ্ধ পুরোমাত্রায় চলছে তখন একেবারে কানের কাছে গোলাগুলির শব্দ, শেলিংয়ের শব্দ। বাইরে কারফিউ, কোথাও যাবার উপায় নেই। তখন বাসার সামনে একটি ট্রেঞ্চ কাটা হলো, যখন শেলিংয়ের শব্দ অসহ্য মনে হয় তখন বাচ্চাগুলোকে নিয়ে কম্বল মুড়ি দিয়ে ট্রেঞ্চে বসে থাকি।
দিনেরবেলা দেখতে পাই সারি সারি কনভয়, ট্যাংকের বহর যুদ্ধ করতে যাচ্ছে। সৈনিকরা রাস্তার দুই পাশে লাইটপোস্টের আড়ালে মেশিনগান বসিয়ে সামনাসামনি যুদ্ধ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বাসায় বসে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর নিষ্ঠুর অবয়ব স্পষ্ট দেখা যায়।
তারপর ষোলোই ডিসেম্বর একটি অবিশ্বাস্য দৃশ্য দেখতে পেলাম। সেনাবাহিনী, তাদের কনভয়, তাদের ট্যাংক নিয়ে ফিরে আসছে। কাউকে বলে দিতে হয়নি, তাদের মাথা নিচু করে হেঁটে যেতে দেখেই আমরা বুঝে গিয়েছি তারা এখন পরাজিত, নিঃশেষিত!
তখন আমি একটি করুণ দৃশ্য দেখেছিলাম। সেই দৃশ্য কখনো ভুলতে পারব না। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে সঙ্গে ফিরে যাচ্ছে অসংখ্য বিহারী পরিবার। ক্লান্ত এবং বিধ্বস্ত পুরুষ, রঙিন কাপড় পরা মহিলা, বিভ্রান্ত কিশোর-কিশোরী এবং ভীত আতঙ্কিত শিশু। তাদের জীবনে যে অমানিশা নেমে এসেছিল তারা কী কখনো সেখান থেকে বের হতে পেরেছিল? পৃথিবীতে যুদ্ধ থেকে বড়ো নিষ্ঠুরতা কী আর কিছু আছে?
ডিসেম্বরের ১৭ তারিখ ভোরবেলা আমি একা একা ঢাকা শহরে হেঁটে বেড়িয়েছিলাম। মানুষের আনন্দের এ রকম স্বতঃস্ফূর্ত বহিঃপ্রকাশ আর কখনো দেখা যাবে কি না আমি জানি না। রাস্তার মোড়ে মোড়ে মানুষের আনন্দ-উল্লাস। মুক্তিবাহিনী, স্বাধীন বাংলার পতাকা এবং জয় বাংলা স্লোগান।
হেঁটে যেতে যেতে মাঝে মাঝেই চোখ সরিয়ে নিতে হয়েছিল। পথেঘাটে এখানে-সেখানে মানুষের মৃতদেহ। কিছু পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হত্যাকাণ্ড, কিছু সদ্য ঘটে যাওয়া। রাজাকার-আলবদর কিংবা বিহারীদের ওপর নেওয়া প্রতিশোধ। একাত্তরে এই দেশের মানুষ যেভাবে মৃতদেহ দেখে অভ্যস্ত হয়েছিল আর কিছুতে সে রকম অভ্যস্ত হয়েছিল কি না আমার জানা নেই।
হেঁটে হেঁটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় এসে দেখি একটা খবরের কাগজ বিক্রি হচ্ছে। দেশ মুক্ত হওয়ার পর প্রথম পত্রিকা। দুই পৃষ্ঠার পত্রিকা কিন্তু সেটা খুলেই মনটা ভার হয়ে গেল। সেখানে আমি প্রথম জানতে পারলাম বিজয়ের শেষ মুহূর্তে জামায়াতে ইসলামীর বদরবাহিনী এই দেশের অসংখ্য বুদ্ধিজীবীকে ধরে নিয়ে গেছে। বধ্যভূমিতে তাদের অনেকের মৃতদেহ পাওয়া গেছে, অনেকে এখনো নিখোঁজ।
তখনো আমরা জানতাম না তাদের কেউ আর বেঁচে ফিরে আসবে না। বিজয়ের ঠিক আগের মুহূর্তে প্রতিহিংসার এ রকম ভয়ংকর রূপ কি কেউ কখনো চিন্তা করতে পারে? আমার মাঝে মাঝেই ভাবনা হয়, আমাদের নতুন প্রজন্মকে কী আমরা জানিয়ে যেতে পেরেছি কত মূল্য দিয়ে আমরা এই স্বাধীনতাকে কিনেছি?
- টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল
- সিঙ্গাপুর থেকে ২ কার্গো এলএনজি কিনবে সরকার
- জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে হবে:শিল্পমন্ত্রী
- বাগেরহাটে বালু বোঝাই ট্রলির ধাক্কায় মা-ছেলে নিহত
- আম দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
- হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়ছে আরও তিন দিন
- শপথ নিলেন নবনিযুক্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতি
- বিশ্বনেতাদের প্রতি বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ বন্ধের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- গরমে মাথায় হাত মুরগি খামারির, আম চাষিরাও চিন্তায়
- ভারতের ৫২৭ খাদ্যপণ্যে বিষ : ইউরোপে নিষিদ্ধ
- স্কুল-কলেজ খোলার সিদ্ধান্ত শনিবার
- মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো ২৮৮ সেনা-বিজিপিকে
- দুবাইয়ের পর এবার মক্কা-মদিনায় ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস
- বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বেনজীর আহমেদের সম্পদের তথ্য চাইল দুদক
- হজ পারমিট দেওয়া শুরু করেছে সৌদি আরব
- উপজেলা ভোট ব্যর্থ হলে ৭ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত গণতন্ত্র ব্যর্থ হবে
- বিএনপি আন্দোলনেব্যর্থ হয়ে সন্ত্রাস-সহিংসতার পথ বেছে নিয়েছে:কাদের
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- বিএসইসির আদেশ জারি
৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না - বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান : মেয়র, ডিএসসিসি
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- টেলিযোগাযোগ আইনের খসড়া
আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা - এআই নীতিমালা
সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ - তীব্র গরমে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে কী করবেন
- তাপপ্রবাহ : গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে বাড়ছে রোগী
- সেই নারী কাউন্সিলর চামেলীকে দল থেকে বহিষ্কার
- এশার নামাজ না পড়ে তারাবি পড়া যাবে?
- গোপালগঞ্জে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ করলেন এসপ
- বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হটকারি সিদ্ধান্ত: হাছান মাহমুদ
- দুর্নীতি করব না, প্রশ্রয়ও দেব না: দীন মোহাম্মদ
- ইতিকাফের জন্য যেসব শর্ত মানতে হবে
- প্রতিবেশী দেশগুলোর অস্থিরতার প্রভাব বাংলাদেশে
- নূহ (আ.) এর নৌকা পাওয়া গেলো আরারাত পর্বতে!
- শেখ হাসিনা-জো বাইডেনের একান্তবৈঠকের প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্র আ.লীগের
- মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- আজ ১৭ রমজান ঐতিহাসিক বদর দিবস
- আজ পবিত্র লাইলাতুল কদর
- কত দিতে হলো মুক্তিপণ?
- মুকসুদপুরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে ধাক্কা, প্রাণ গেল দুই বাইকারের
- মুকসুদপুরে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
- ঢাকায় মিলছে উটের দুধের চা
- কলকাতায় হিরো আলমকে সংবর্ধনা
- গোপালগঞ্জে ভাসুরের বিরুদ্ধে গৃহবধূর উপর এসিড নিক্ষেপের অভিযোগ
- সেনেগালের বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশি হাফেজ আবু রায়হানের ‘বিশ্বজয়’
- এইচএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
- বিয়ের ফাঁদে ফেলে অর্থ আদায়ই মাহীর ‘পেশা’