চীনের পরিণতি আরও খারাপ হবে: ট্রাম্প
দৈনিক গোপালগঞ্জ
প্রকাশিত: ১২ মে ২০১৯
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এখনই বাণিজ্য চুক্তিতে উপনীত না হলে চীনের পরিণতি আরও খারাপ হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, চীনকে হয় এখনই ওয়াশিংটনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করতে হবে। অন্যথায় ২০২০ সালের পর এটি আরও খারাপ হবে। শুক্রবার কোনও চুক্তি ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য আলোচনা শেষ হওয়ার পর তিনি এমন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্স।
শনিবার টুইটারে দেওয়া পোস্টে ট্রাম্প বলেন, আমার মনে হচ্ছে চীন এটা অনুভব করতে পারছে যে, সাম্প্রতিক আলোচনায় তারা ব্যাপক মার খেয়েছে। নিজেদের সৌভাগ্য দেখতে তাদের হয়তো ২০২০ সালে অনুষ্ঠিতব্য যুক্তরাষ্ট্রের আগামী নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ডেমোক্র্যাটরা ক্ষমতায় এলেই কেবল যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বছরের ৫০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতারণা করতে পারে।
নিজের দ্বিতীয় মেয়াদে চুক্তি হলে সেটি চীনের জন্য এখনকার চেয়েও বেশি খারাপ হবে বলে সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেন ট্রাম্প। কঠিন শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে পণ্য উৎপাদনেরও পরামর্শ দেন তিনি।
টুইটারে ট্রাম্প বলেন, একমাত্র সমস্যা হচ্ছে তারা জানে আমি জিততে চলেছি। আমার দ্বিতীয় মেয়াদে যদি এই চুক্তির (যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য চুক্তি) ব্যাপারে সমঝোতা হয় তাহলে সেটি আরও খারাপ হবে। তাদের জন্য বুদ্ধিমানের কাজ হবে বড় অঙ্কের শুল্ক না মাড়িয়ে এখনই চুক্তিটি সম্পাদন করা।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বহুল প্রতীক্ষিত দুই দিনব্যাপী বাণিজ্য আলোচনা দৃশ্যত উল্লেখযোগ্য কোনও অর্জন ছাড়াই শুক্রবার শেষ হয়েছে। ওয়াশিংটনে আলোচনা শেষে বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির দেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরের প্রত্যাশা থাকলেও শেষ পর্যন্ত কোনও চুক্তি স্বাক্ষরের ঘটনা ঘটেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে আলোচনায় নেতৃত্ব দেন দেশটির বাণিজ্যমন্ত্রী স্টিভেন মানচিন। চীনের পক্ষে আলোচনায় নেতৃত্ব দেন চীনা উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং দেশটির বাণিজ্য বিষয়ক প্রধান আলোচক লিউ হে। ট্রাম্প প্রশাসনের বাণিজ্য প্রতিনিধি রবার্ট লাইটথাইজার-ও এতে অংশ নেন।
শুক্রবার বাণিজ্য আলোচনা চলাকালেই চীন থেকে আমদানিকৃত ২০ হাজার কোটি ডলারের পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমানে এসব চীনা পণ্যের জন্য ১০ শতাংশ হারে শুল্ক দিতে হয়। কিন্তু নতুন ঘোষণার কারণে এখন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ২৫ শতাংশ হারে বাড়তি শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এ ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়ে বেইজিং বলেছে, তারাও পাল্টা ব্যবস্থা নেবে। এতে করে বিশ্ব অর্থনীতি বড় ধরনের একটি ধাক্কা খেতে যাচ্ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
দীর্ঘদিনের বাণিজ্য বিরোধ নিষ্পত্তির লক্ষ্যে আলোচনা চলাকালে যুক্তরাষ্ট্রের এভাবে বাড়তি শুল্ক আরোপ রীতিমতো বিস্ময়কর। চীনা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সংকট নিরসনে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন পরস্পরের সঙ্গে সহযোগিতা ও আলোচনার মাধ্যমে একযোগে কাজ করবে বলে প্রত্যাশা করেছিল বেইজিং।
এদিকে আরও ৩২ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের চীনা পণ্যে ২৫ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপের প্রক্রিয়া শুরুর ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
দেশ দুটির মধ্যে বাণিজ্য যুদ্ধ ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের মধ্যে যেমন অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে তেমনি বিশ্ব অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির ওপর এর প্রভাব কেমন তা কিছুটা এড়িয়ে গেছেন ট্রাম্প। তবে কিছু মার্কিন প্রতিষ্ঠান ও ক্রেতাদের জন্য শুল্ক বাড়ানোটা একটা ধাক্কার মতো বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। এশিয়ান ট্রেড সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক ডেবোরাহ এলমস বলছেন, ‘এটা অর্থনীতিতে একটা বড় ধাক্কা দিতে যাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘সব মার্কিন প্রতিষ্ঠানের হঠাৎ করে ২৫ শতাংশ খরচ বেড়েছে। আবার চীনও পাল্টা ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে।’
কেউ কেউ মনে করছেন, চীন এখনও আলোচনার চেষ্টা করবে। কারণ বাণিজ্য যুদ্ধ থামানো খুবই জরুরি। পিটারসন ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিকসের গ্যারি হাফবাউর বলেন, বাণিজ্য যুদ্ধ চীনের অর্থনীতি ও বাণিজ্যের জন্য ক্ষতিকর হবে। এছাড়া বিশ্ব অর্থনীতির জন্যও এর ফল খারাপ হবে। তাই বেইজিংয়ের উচিত হবে ক্ষুব্ধ না হয়ে ঠাণ্ডা মাথায় সমাধান করা।
- গোপালগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- গোপালগঞ্জে বৈদেশিক মুদ্রা প্রতারক চক্রের ২ সদস্য গ্রেপ্তার
- উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৭৩ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
- শেখ হাসিনার আঁচলে মায়ের গন্ধ!
- জাতির পিতার সমাধিতে জাফর ওয়াজেদের শ্রদ্ধা
- দেশে স্বাধীনতাবিরোধীদের পদচিহ্নও থাকবে না: রাষ্ট্রপতি
- কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি
- কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশ নিষেধ, এটি মিথ্যা প্রচার
- পিরামিডের রহস্য ভেদ করলো বিজ্ঞানীরা!
- জিয়াউর রহমান বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন- ওবায়দুল কাদের
- ইন্টারনেটের গতিতে দুই ধাপ এগোলো বাংলাদেশ
- অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে যুক্তরাজ্যের চুক্তি
- চীনের ২৬ কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা
- দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় দেশে কাজ করছে ৪৫ সংস্থা:দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী
- ঝড়ে লণ্ডভণ্ড স্টেডিয়াম, ‘অনিশ্চিত’ বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজ
- সৌদিতে বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
- গাজায় দীর্ঘমেয়াদে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হামাস
- ভারতে তীর্থ থেকে ফেরার পথে বাসে আগুন, নিহত ৮
- জনগণকে আরো বেশি সেবা দিতে চায় পুলিশ: আইজিপি
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল
- নড়াইলে ইউপি চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যায় ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪
- দুবাইয়ে ৫৩২ বাংলাদেশির সম্পত্তি, কী বলছে দুদক
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- নির্বাচনী ‘অস্বস্তি’ কাটিয়ে সামনে এগোনোর বার্তা ডোনাল্ড লু’র
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
- খেলাপি ঋণের সংস্কৃতি তৈরি করে জিয়া: প্রধানমন্ত্রী
- নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় নিহতের জেরে গোপালগঞ্জ উত্তাল
- জাতীয় শিশু দিবসের পুরস্কার বিতরন
- গোপালগঞ্জের হোটেল রোস্তরার খাবারের নমূনা সংগ্রহ শুরু
- বিশ্বকাপের আগে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ
- টুংগীপাড়ার বাবুল শেখের অপকর্মের তথ্য ফাঁস
- সেই নারী কাউন্সিলর চামেলীকে দল থেকে বহিষ্কার
- কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা
- সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়
সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস কাতারের আমিরের - গণতন্ত্রে না ফিরলে বিলুপ্ত হবে বিএনপি: কাদের
- সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের পৃথক দুই মামলা
- চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ডাবের দাম
- গোপালগঞ্জে ভাসুরের বিরুদ্ধে গৃহবধূর উপর এসিড নিক্ষেপের অভিযোগ
- টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে চীনা রাষ্ট্রদূতের শ্রদ্ধা
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- ঢাকার তাপমাত্রা দেখে সারা দেশের বিদ্যালয় বন্ধ করা যাবে না
- বগুড়ায় সিনেমা হলে টিকিটের সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি
- আপিল বিভাগে নতুন তিন বিচারপতি
- বৃহস্পতিবার সারাদেশে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকছে
- গোপালগঞ্জের স্বামী হত্যায় স্ত্রী ও প্রেমিকের মৃত্যুদণ্ড
- এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভাতা বাড়ানোর প্রক্রিয়া শুরু
- পদ্মশ্রী পদক গ্রহণ করলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
- কোটালীপাড়ায় এক যুবককে গলা কেটে হত্যা
- ফিলিস্তিনের পক্ষে লেখায় ‘লাইক’ দেওয়ায় স্কুলশিক্ষককে চাকরিচ্যুত
- ঢাকায় কাতারের আমির
অগ্রাধিকার পাচ্ছে বাণিজ্য বিনিয়োগ ও ভূরাজনীতি