বাংলাদেশের স্বাধীনতার আন্তর্জাতিক বিরোধীরা এখনও ষড়যন্ত্র করছে
দৈনিক গোপালগঞ্জ
প্রকাশিত: ৭ জুন ২০২৩
কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক বলেছেন, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক শক্তি, যারা আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, তারা এখনও বাংলাদেশের স্বাধীন-সার্বভৌম অস্তিত্বকে মেনে নিতে পারে না, তারা এখনও ষড়যন্ত্র করছে। কাজেই আমাদের ইতিহাস জানতে হবে এবং সেই আলোকে আগামী প্রজন্মকে গড়ে তুলতে হবে। আমরা দেখছি নানা গুজব, স্যাংশন দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের মিলনায়তনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আয়োজিত ‘ছয় দফা দিবস স্মরণে আলোচনা সভায়’ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে তিনি এসব কথা বলেন। যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া র্যাবের স্যাংশনের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, সারা বিশ্বে যখন আইএসের জঙ্গি তৎপরতা লাগামহীন, শেখ হাসিনা তার দূরদর্শী কৌশলে বাংলাদেশে তাদের অপতৎপরতা রুখে দেন। সেখানে কী কারণ থাকতে পারে র্যাবকে স্যাংশন দেওয়ার? এত বড় কাজটি যারা করেছে, তারা ৮৫ ভাগ মুসলমানদের দেশ পাকিস্তানে এখনও নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। আফগানিস্তানে এতদিন যুদ্ধ করে অবশেষে বাধ্য হয়েছে তালেবানদের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দিতে। আমরা সন্ত্রাসীদের কাছে আত্মসমর্পণ করিনি। প্রেসিডেন্ট বাইডেন! আপনি দেখেছেন, আপনার সৈন্যরা কীভাবে পলায়ন করেছে। আমরা আপনাদের মতো পালিয়ে যাইনি, আমরা সামনে থেকে মোকাবিলা করেছি। যারা সামনে থেকে মোকাবিলা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে আপনারা স্যাংশন দেন, মানবাধিকারের কথা বলেন। যারা মধ্যপ্রাচ্যকে ধ্বংস করছে, তাদেরও যুদ্ধাপরাধী হিসেবে বিচার হওয়া উচিত উল্লেখ করে আবদুর রাজ্জাক বলেন, পুরো মধ্যপ্রাচ্যটাকে আপনারা (যুক্তরাষ্ট্র) ধ্বংস করেছেন, লন্ডভন্ড করেছেন। ইরাক আরবদেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে শিক্ষিত ও সভ্য জাতি। তাদের সভ্যতা, ইতিহাস, ঐতিহ্য নিয়ে বিশ্ব গর্ববোধ করে। সেই দেশটাও আজ বিলীন হয়ে যাচ্ছে। কোথায় আপনাদের গণতন্ত্র? প্রেসিডেন্ট পরিবর্তন হয়েছে, কই গণতন্ত্র তো দেখি না এই মিডল ইস্টে! আপনাদের ডাবল স্ট্যান্ডার্ড! এটি আমাদের আহত করে! বিভিন্ন উপজাতিতে একটি দেশকে একটি জাতিরাষ্ট্রে পরিণত করেছেন গাদ্দাফি, তাকে হত্যা করেছেন, সাদ্দাম হোসেনের বিচারের নামে প্রহসন করেছেন। আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই। এই যুদ্ধাপরাধ যারা ঘটাচ্ছে, যারা মধ্যপ্রাচ্যকে ধ্বংস করছে, তাদেরও য্দ্ধুাপরাধী হিসেবে বিচার হয়া উচিত। কৃষিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে বঙ্গমাতার নির্দেশনায় ছাত্রলীগই ৭ জুনের সেই ঐতিহাসিক দিনটি সৃষ্টি করেছে। আমরা যদি অতীত ইতিহাস না জানি, তাহলে আমরা ভবিষ্যৎ গড়তে পারবো না। আমরা যদি হাজার বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখতে পাবো বাংলাদেশ সেই অর্থে কখনও স্বাধীন ছিল না, স্বশাসিত ছিল না। স্বাধীনতার চেতনা যারা জাগ্রত করেছিল অসাম্প্রদায়িক চেতনা, বাঙালি জাতীয়তাবাদ, ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই ছিল তাদের লক্ষ্য। এ সময় তিনি ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের উদ্দেশ করে বলেন, এখানে তোমাদের উচ্ছ্বাস দেখে আমরা বিশ্বাস, যত ষড়যন্ত্রই করুক! সরকারে আওয়ামী লীগ থাক বা না থাক। রাজনীতির মূল নিয়ন্ত্রক হিসেবে আওয়ামী লীগ থাকবে। প্রধান আলোচকের বক্তব্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাঁচার্য অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান বলেন, বাঙালির মুক্তির আকাক্সক্ষা পিতা মুজিব উপলব্ধি করতেন। উপলব্ধি করতেন বলেই তিনি ছয় দফা রচনা করেছেন, রচনা করেছেন তার আত্মোপলব্ধি থেকে। ছয় দফা বাঁচার দাবি প্রবর্তনের ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধুকন্যার কাছে এসে ভোট এবং ভাতের অধিকার পেলো এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারাবাহিকতা, অপতৎপর স্মার্ট বাংলাদেশ। এ সময় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনানের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, ঢাবি শাখা সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানবীর হাসান সৈকত।
- টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল
- সিঙ্গাপুর থেকে ২ কার্গো এলএনজি কিনবে সরকার
- জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে হবে:শিল্পমন্ত্রী
- বাগেরহাটে বালু বোঝাই ট্রলির ধাক্কায় মা-ছেলে নিহত
- আম দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
- হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়ছে আরও তিন দিন
- শপথ নিলেন নবনিযুক্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতি
- বিশ্বনেতাদের প্রতি বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ বন্ধের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- গরমে মাথায় হাত মুরগি খামারির, আম চাষিরাও চিন্তায়
- ভারতের ৫২৭ খাদ্যপণ্যে বিষ : ইউরোপে নিষিদ্ধ
- স্কুল-কলেজ খোলার সিদ্ধান্ত শনিবার
- মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো ২৮৮ সেনা-বিজিপিকে
- দুবাইয়ের পর এবার মক্কা-মদিনায় ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস
- বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বেনজীর আহমেদের সম্পদের তথ্য চাইল দুদক
- হজ পারমিট দেওয়া শুরু করেছে সৌদি আরব
- উপজেলা ভোট ব্যর্থ হলে ৭ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত গণতন্ত্র ব্যর্থ হবে
- বিএনপি আন্দোলনেব্যর্থ হয়ে সন্ত্রাস-সহিংসতার পথ বেছে নিয়েছে:কাদের
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- বিএসইসির আদেশ জারি
৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না - বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান : মেয়র, ডিএসসিসি
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- টেলিযোগাযোগ আইনের খসড়া
আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা - এআই নীতিমালা
সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ - তীব্র গরমে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে কী করবেন
- তাপপ্রবাহ : গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে বাড়ছে রোগী
- সেই নারী কাউন্সিলর চামেলীকে দল থেকে বহিষ্কার
- এশার নামাজ না পড়ে তারাবি পড়া যাবে?
- গোপালগঞ্জে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ করলেন এসপ
- বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হটকারি সিদ্ধান্ত: হাছান মাহমুদ
- দুর্নীতি করব না, প্রশ্রয়ও দেব না: দীন মোহাম্মদ
- ইতিকাফের জন্য যেসব শর্ত মানতে হবে
- প্রতিবেশী দেশগুলোর অস্থিরতার প্রভাব বাংলাদেশে
- নূহ (আ.) এর নৌকা পাওয়া গেলো আরারাত পর্বতে!
- শেখ হাসিনা-জো বাইডেনের একান্তবৈঠকের প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্র আ.লীগের
- মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- আজ ১৭ রমজান ঐতিহাসিক বদর দিবস
- আজ পবিত্র লাইলাতুল কদর
- কত দিতে হলো মুক্তিপণ?
- মুকসুদপুরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে ধাক্কা, প্রাণ গেল দুই বাইকারের
- মুকসুদপুরে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
- ঢাকায় মিলছে উটের দুধের চা
- কলকাতায় হিরো আলমকে সংবর্ধনা
- গোপালগঞ্জে ভাসুরের বিরুদ্ধে গৃহবধূর উপর এসিড নিক্ষেপের অভিযোগ
- সেনেগালের বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশি হাফেজ আবু রায়হানের ‘বিশ্বজয়’
- এইচএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
- বিয়ের ফাঁদে ফেলে অর্থ আদায়ই মাহীর ‘পেশা’