গরিবের হাসপাতালে ভিনদেশি চিকিৎসক দম্পতির গল্প
দৈনিক গোপালগঞ্জ
প্রকাশিত: ৫ ডিসেম্বর ২০১৯
ডাক্তার জেসন ও মারিন্ডি দম্পতি। বিটিভির ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির বদৌলতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মহলে ব্যাপক প্রশংসা কুড়াচ্ছেন তারা। মূলত টাঙ্গাইলের মধুপুরের প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্থাপিত মাটির হাসপাতালে ডাক্তার এড্রিক বেকারের স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করছেন এ চিকিৎসক দম্পতি। সুদূর আমেরিকা থেকে বিলাসী-উন্নত জীবনযাপন ছেড়ে মধুপুরের প্রত্যন্ত অঞ্চলে গরিব মানুষের সেবা দেওয়ার কারণে প্রশংসায় ভাসছেন। সন্তানদেরও ভর্তি করিয়েছেন স্থানীয় স্কুলে। বাংলাদেশে প্রথমবার আসা, এখানকার মানুষের ভালোবাসা, পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে ওঠাসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত কথা হয় বাংলানিউজের সঙ্গে।
১৯৯৯ সালে আমেরিকার উইসকনসিন মেডিক্যাল কলেজে পড়া অবস্থায় (এমবিবিএস প্রথম বর্ষ) প্রথম বাংলাদেশে আসেন জেসন। সেবারই তার চাচা ফাদার ডাকলেসের মাধ্যমে মাটির হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা এড্রিক বেকারের (ডাক্তার ভাই) সঙ্গে পরিচয় হয়। তখন চিকিৎসা সেবা দেওয়া হতো শুধুমাত্র আউটডোরে। ২০০০ সালে ২য় বর্ষের ছাত্রাবস্থায় আবার বাংলাদেশে আসেন তিনি। এসে দেখেন ডাক্তার ভাই (এড্রিক বেকার) মধুপুরের হাসপাতালে নেই। জরুরি কাজে ঢাকা গেছেন। তখন এক সপ্তাহ তিনি একাই থেকেছেন ওই হাসপাতালে। এরপর ২০০৫ সালে বিয়ে করে ডাক্তার মারিন্ডিকে নিয়ে মধুপুরের কালিয়াকুড়ীতে এক সপ্তাহ এসে থাকেন। এখানে থাকা-খাওয়া সবকিছু ভালো লেগে যায় এই দম্পতির। সেবার আমেরিকা গিয়ে কলোরোডায় উচ্চতর প্রশিক্ষণ নিয়ে কমিউনিটি ভিত্তিক গরিব মানুষের চিকিৎসার কাজ শুরু করেন। ২০০৯ সালে তার চাচা ডগলেস ময়মনসিংহে মারা গেলে সংক্ষিপ্ত সফরে হাসপাতালে আসেন তারা। ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসে আসেন ডাক্তার জেসন ও মারিন্ডি দম্পতি। এসে দেখেন ডাক্তার ভাই অসুস্থ। এরপর জানতে পারেন ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর ডাক্তার ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুর পর ওই হাসপাতাল প্রাঙ্গণেই তাকে সমাহিত করা হয়। ওই সময় ব্যস্ততার জন্য ও ছোট ছোট বাচ্চা থাকার কারণে এবং কাগজপত্রের জটিলতায় আসতে দেরি হয়। ২০১৮ সালে জুন মাসে এখানে এসে বাংলা ভাষা শেখার প্রতি বেশি জোর দেন তারা।
জেসন বলেন, সবাই মনে করে আমেরিকার বিলাসী জীবন। আসলে তো তা না, সেখানেও ব্যস্ত থাকতে হয়। এখানে এসেছি গরিব মানুষের সেবা করার জন্য। বাঙালি পোশাক আমাদের দুই জনেরই ভালো লাগে। ডাক্তার ভাই (এড্রিক বেকার) মারা যাওয়ার পর সবকিছুতেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। তিনি যে পদ্ধতি শিখিয়েছেন তা দিয়েই চলছে। সবাই আন্তরিকভাবে কাজগুলো করে।
কথা হয় ওই হাসপাতালে ভর্তি রোগী কালিয়াকুড়ি এলাকার গফুর মিয়ার স্ত্রী হাজেরা বেগমের সঙ্গে। তিনি জানান, নতুন ডাক্তার ভাই এবং ভাবী খুবই আন্তরিকতার সঙ্গে চিকিৎসা দেয়। আগের মতোই নামমাত্র দামে ওষুধ দেওয়া হয়।
অপর রোগী উপজেলার বেড়িবাঁধ এলাকার হাবেল মিয়া জানান, বাংলাদেশের ডাক্তারদের চাইতে এরা অনেক বেশি আন্তরিকতার সঙ্গে চিকিৎসা দেয়। আমরা বিদেশে না গিয়ে বিদেশি ডাক্তারের চিকিৎসা নিতে পারছি।
হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা ও শুরুর কথা
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় বাংলাদেশের মানুষের উপর পাকিস্তানিদের হত্যা, বর্বরতা, ভারতগামী শরণার্থীদের ছবি নিয়মিত ছাপা হতো। এ দেখে নিউজিল্যান্ডের তরুণ চিকিৎসক এড্রিক বেকারের মন কাঁদতো। এড্রিক বেকার মনে মনে সংকল্প করেন, এদেশে আসবেন। ৭১ সালে কাজ করছিলেন ভিয়েতনামের একটি মেডিক্যাল টিমে। ডিসেম্বর বিজয়ের খবর শুনে খুবই উল্লাসিত হন। ওই বছরই তিনি বাংলাদেশে আসেন। এরপর ৩৬ বছর ধরে মধুপুরে অবস্থান করে দরিদ্র মানুষের চিকিৎসা সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। ১৯৪১ সালে নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ওয়েলিংটনে এড্রিক বেকারের জন্ম। তার বাবা ছিলেন পরিসংখ্যানবিদ। মা বিট্রি বেকার শিক্ষক। চার ভাই, দুই বোনের মধ্যে দ্বিতীয় এড্রিক ডুনিডেন বেকার শহরের ওটাগো মেডিক্যাল কলেজ থেকে ১৯৬৫ সালে এমবিবিএস ডিগ্রি লাভ করেন। পরে ওয়েলিংটনে ইন্টার্নি শেষে নিউজিল্যান্ড সরকারের সার্জিক্যাল টিমে যোগ দিয়ে চলে যান যুদ্ধবিধ্বস্ত ভিয়েতনামে। সেখানে কাজ করেন ’৭৫ সাল পর্যন্ত। মাঝে অষ্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ডে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন কোর্স করেন ট্রপিক্যাল মেডিসিন, গাইনি, শিশু-স্বাস্থ্য বিষয়ে। ১৯৭৬ সালে পাপুয়া নিউগিনি ও জাম্বিয়ায় যান। কিন্তু কোথাও মন টেকেনি। এরই মধ্যে এস এড্রিক বেকার প্রথমে মেহেরপুর মিশন হাসপাতালে প্রায় দু’বছর ও পরে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে ৮ মাস কাজ করেন। বেকারের বড় কোনো হাসপাতালে কাজ করার ইচ্ছে কখনও ছিল না। ইচ্ছে প্রত্যন্ত গ্রামে কাজ করার। অন্যরকম কিছু করার। সে চিন্তা থেকেই চলে আসেন টাঙ্গাইলের মধুপুর পাহাড়ি গড় এলাকায়। তখন সাধারণ মানুষের মাঝে কাজ করতে গিয়ে মনে হলো ভাষা শিক্ষার নেওয়া দরকার। তাই মধুপুরের জলছত্র খ্রিস্টান মিশনে এক বছর থেকে বাংলা ভাষা শিখেছেন। টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলা সদর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার উত্তরে প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকায় কাইলাকুড়ি গ্রামের অবস্থান। এলাকার আদিবাসী-বাঙালি প্রায় সবাই দরিদ্র। এ রকম একটি প্রত্যন্ত এলাকায় চার একর জায়গার উপর ডা. এড্রিক বেকারের স্বাস্থ্য কেন্দ্র গড়ে উঠেছে।
চিকিৎসা ব্যবস্থা:
ছোট ছোট মাটির ২৩টি ঘরে হাসপাতালের ডায়েবেটিস বিভাগ, যক্ষ্মা বিভাগ, মা ও শিশু বিভাগ, ডায়রিয়া বিভাগসহ আলাদা বিভিন্ন বিভাগে ৪০ রোগী ভর্তির ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে আগত রোগীদের সবাই দরিদ্র। তবে এখানে টাকা উপার্জনকারী স্বচ্ছল ও ধনী রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হয় না। এখানে বহির্বিভাগে প্রতিদিন প্রায় ১০০ জন রোগী দেখা হয়। এছাড়া হাসপাতালে কমপক্ষে ৪৫ জন রোগী সবসময় ভর্তি থাকে। বহির্বিভাগে নতুন রোগী এলে টিকিট কাটতে হয়। নতুন রোগীর জন্য টিকিটের মূল্য ২০ টাকা এবং পরবর্তীতে ১০ টাকা। তবে রোগী যদি গ্রাম কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত হন, সে ক্ষেত্রে টিকিটের মূল্য ৫ থেকে ১০ টাকা। কিন্তু প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর রোগীকে পাঠানো হয় নির্দিষ্ট প্যারামেডিকের কাছে। ছোট খাটো অসুখের ক্ষেত্রে প্যারামেডিকরাই বলে দেন রোগ নিরাময়ের উপায়। জটিল কোনো রোগের ক্ষেত্রে আছেন এমবিবিএস ডাক্তার। রোগ নির্ণয় শেষে নামমাত্র মূল্যে মিলবে ওষুধ। গুরুতর অসুখ হলে প্রয়োজনে রোগীকে ভর্তি করে নেওয়া হয় হাসপাতালের আন্তঃবিভাগে। আছে জরুরি বিভাগও। সবসময় ডাক্তাররা রোগীর খোঁজ খবর নেন।
এক রোগী জানালেন, হাসপাতাল শব্দটি শুনলেই সচরাচর যে দৃশ্যগুলো চোখে ভাসে, তার সঙ্গে মিলবে না একদমই। প্রকৃতি, আধুনিকতা আর সেবার ব্রত মিলেমিশে একাকার এখানে। সত্যিকারের সেবার ব্রত আছে বলেই হাসপাতালের রোগীরা আনন্দিত।
হাসপাতালের সমস্যা সমূহ
গরিব মানুষের এ হাসপাতালে এখন অনেক সমস্যা রয়েছে। এনজিও ব্যুরোর নিবন্ধন না থাকায় অন্য সংস্থার নামে ফান্ড এনে হাসপাতাল চালাতে হয়। এনজিও ব্যুরোর নিবন্ধন পাওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তবে সমাজসেবার নিবন্ধন রয়েছে। যার নিবন্ধন নং- ট-ম-২৪০২/২০১৭। ৮০ জন জনবল নিয়ে দু’জন দেশি ও দু’জন বিদেশি ডাক্তারের সমন্বয়ে চলছে এ হাসপাতাল। অর্থসংকট, জনবল সংকট, ওয়ার্ড সংকট, অবকাঠামো, প্রাচীর নির্মাণ, পাকা স্যানিটেশনসহ নানান সমস্যা রয়েছে। এসব কাজ করতে পারলে আরো বেশি রোগী ও সেবার মান বৃদ্ধি করা যাবে বলে মনে করছে এখানকার সাধারণ মানুষ।
সার্বিক বিষয়ে হাসপাতালের নির্বাহী পরিচালক পিজন নংমিন বাংলানিউজকে জানান, এটা গরিব মানুষের হাসপাতাল। গরিব রোগীদের সেবা করা হয়। প্রতিদিন ৯০ থেকে ১০০ জন রোগী সেবা নিয়ে থাকেন। এদের জন্য বসার সিট, স্যানিটেশন, থাকার ঘর অর্থ সংকটসহ নানা অসুবিধা রয়েছে। জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসা করা যায় না। তাদের ঢাকাসহ দেশের নানা হাসপাতালে রেফার করা হয়।
গরিব রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিতে এখানে ৮০ জন স্টাফ, দু’জন দেশি, দু’জন বিদেশি ডাক্তার দিয়ে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। আরো চিকিৎসক দরকার। এ হাসপাতালের মডেল দেখার জন্য এখানে দেশি-বিদেশি অনেক লোক আসে। তবে এখানে ধনী রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হয় না। মাটির ২৩টি ঘরে চিকিৎসা দেওয়া হয়। ডাক্তার থাকার ঘর থেকে শুরু করে সব ঘর মাটির। সেজন্য বৃষ্টিরদিনে সমস্যায় পড়তে হয়। রোগীর ধরণ অনুযায়ী পৃথক পৃথক ঘরে রাখার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও চোখ ও দাঁতের রোগীর জন্য আলাদা ভাবে ২/৩ মাস পর পর বিএনএসবি ময়মনসিংহ ও বারডেম থেকে আসা ডাক্তারদের নিয়ে ক্যাম্প করা হয়।
তিনি বলেন, দিনের শুরুতে প্রতিদিন সকালে কোরআন, গীতা ও বাইবেল পাঠ করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন দিবস পালনের পাশাপাশি গরিবের ডাক্তারের (এড্রিক বেকার) মৃত্যুদিবস পালন করা হয়। এ দিবসে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প, বিশেষ প্রার্থনা ও রোগীদের বিশেষ খাবার পরিবেশন করা হয়।
- মেজাজ হারিয়ে ভক্তকে চড় মারতে গেলেন সাকিব
- উপজেলা নির্বাচন: সংশ্লিষ্ট এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
- আ. লীগের আমলে কোনো রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড হয়নি: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
- প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্বাভাবিক শ্রেণি কার্যক্রম মঙ্গলবার থেকে
- গাজাইস্যুতে পশ্চিমারা নিছকভণ্ডামি করছে:মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
- সৌদি আরব বাড়িয়ে দিয়েছে তেলের দাম
- প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত
- শ্যামলকে শপথ পড়ালেন প্রধানমন্ত্রী
- ফিলিস্তিনের পক্ষে সংহতি জানিয়ে ছাত্রলীগের বিক্ষোভ-সমাবেশ
- অবৈধ দেশি-বিদেশি টিভি চ্যানেল বন্ধে কাজ শুরু
- উপজেলা নির্বাচন
১৫০ উপজেলায় ৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচল নিষেধ - তৃতীয় দিনেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি সুন্দরবনের আগুন
- গোপালগঞ্জে জাল টাকাসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
- ছয় বিভাগে হতে পারে কালবৈশাখী, তাপমাত্রা কমতে পারে ৩ ডিগ্রি
- গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে ফসল কর্তন উৎসব ও মাঠ দিবস
- মহাসড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকাই কাল হলো সাগরের
- আল্লাহর পরিচয় জানা মানুষের প্রধান দায়িত্ব
- বাগেরহাটে জাল টাকা ক্রয় বিক্রয়ের অভিযোগে দুই যুবক আটক
- গাজায় বাড়ছে সংক্রামক ব্যাধি, উচ্চ ঝুঁকিতে শিশুরা
- সুন্দরবনের আগুন নেভাতে নৌ ও বিমান বাহিনী
- মানুষের হারানো আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে সেনাবাহিনী:প্রধানমন্ত্রী
- কাশিয়ানীতে সরকারী জমিতে গড়ে উঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
- টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা বিজিএমইএ-এর কমিটির
- প্রাকৃতিক গ্যাস আসার খবরে গোপালগঞ্জবাসী খুশি
- ভুল তথ্যে প্লট কেনা ও হস্তান্তরে বরাদ্দ বাতিল
- অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী
- রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে প্রণোদনার সুপারিশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
- চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ
- নিউরোসায়েন্সেস ইনস্টিটিউটে যুক্ত হচ্ছে আরও ৫০০ শয্যা
- চট্টগ্রামের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এখন দৃশ্যমান
- টুংগীপাড়ার বাবুল শেখের অপকর্মের তথ্য ফাঁস
- সেই নারী কাউন্সিলর চামেলীকে দল থেকে বহিষ্কার
- কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা
- গোপালগঞ্জে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ করলেন এসপ
- বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হটকারি সিদ্ধান্ত: হাছান মাহমুদ
- শৈশবের বন্ধুদের সাথে ক্রিকেট খেলায় মেতে উঠলেন মাশরাফি
- নূহ (আ.) এর নৌকা পাওয়া গেলো আরারাত পর্বতে!
- প্রতিবেশী দেশগুলোর অস্থিরতার প্রভাব বাংলাদেশে
- মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- আজ পবিত্র লাইলাতুল কদর
- কত দিতে হলো মুক্তিপণ?
- গণতন্ত্রে না ফিরলে বিলুপ্ত হবে বিএনপি: কাদের
- সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়
সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস কাতারের আমিরের - চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ডাবের দাম
- গোপালগঞ্জে ভাসুরের বিরুদ্ধে গৃহবধূর উপর এসিড নিক্ষেপের অভিযোগ
- টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে চীনা রাষ্ট্রদূতের শ্রদ্ধা
- বিয়ের ফাঁদে ফেলে অর্থ আদায়ই মাহীর ‘পেশা’
- ঢাকার তাপমাত্রা দেখে সারা দেশের বিদ্যালয় বন্ধ করা যাবে না
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- সেনেগালের বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশি হাফেজ আবু রায়হানের ‘বিশ্বজয়’