বহুমাত্রিক তারুণ্যের রোল মডেল শেখ কামাল: প্রধানমন্ত্রী
দৈনিক গোপালগঞ্জ
প্রকাশিত: ৫ আগস্ট ২০২২

উত্তরাধিকার সূত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নানা মানবিক ও নেতৃত্ব গুণাবলি পেয়েছিলেন শেখ কামাল। এর সঙ্গে শাণিত হয়েছিল সংস্কৃতিবোধ ও ক্রীড়া দর্শন। সংযুক্ত হয়েছিল দেশ ও মানুষের প্রতি অনুপম দরদ এবং দায়িত্ববোধ। খেলার মাঠ থেকে নাটকের মঞ্চ, সংগীতের ভুবন থেকে রাজনীতির ময়দান-সর্বত্র ছিল তাঁর উজ্জ্বল উপস্থিতি। ছিলেন বন্ধু ও সতীর্থদের মধ্যমণি।
রাষ্ট্রপ্রধানের সন্তান হলেও তাঁর মধ্যে ছিল না অহংকার, ছিল না বিলাসিতা। তাই বন্ধু, সতীর্থ ও সহপাঠীদের চোখে বঙ্গবন্ধুতনয় শেখ কামাল হয়ে উঠেছিলেন স্বপ্নবান ও আদর্শ তারুণ্যের এক উজ্জ্বল প্রতিকৃতি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামাল। ১৯৪৯ সালের আগস্টের এই দিনে তাঁর জন্ম। বেঁচে থাকলে তাঁর বয়স হতো ৭৩ বছর।
শেখ কামাল একাধারে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, রাজনীতিবিদ, ক্রীড়া সংগঠক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও সমাজ চিন্তক। তাঁর স্ত্রী সুলতানা কামালও বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ ছিলেন। বিবাহিত জীবনে প্রবেশের এক মাসের মাথায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট গোটা পরিবারের সঙ্গে তাঁকেও শাহাদাৎ বরণ করতে হয় বাংলাদেশ বিরোধী নর্দমার কীটদের হাতে।
মানুষ হিসেবে শেখ কামাল ছিলেন অলরাউন্ডার। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক হিসেবে, কিংবা রাজনীতির মাঠে তাঁর প্রয়োজনীয়তা যখন অনিবার্য, ঠিক তখনই রাজনীতির মাঠ। যুদ্ধের ময়দানে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দানের পাশাপাশি তাঁকে পাওয়া গেছে খেলার মাঠে, গানের আসরে, নাটকের মঞ্চে, সেতারের সুরে, বন্ধুদের আড্ডায় ও ছাত্ররাজনীতির স্লোগানে।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী জাতির পিতাকে আটক করে পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়ার পর মা-মাটি-মাতৃভূমির সম্ভ্রম রক্ষায় মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন শেখ কামাল। মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক আতাউল গনি ওসমানীর এডিসি হিসেবে দেশকে স্বাধীন করতে তিনি রাখেন বীরত্বব্যঞ্জক ভূমিকা।
একজন ছাত্র সংগঠক হিসেবে তিনি কখনও নেতৃত্বের শীর্ষে আসতে চাননি। তিনিই ছাত্রলীগকে সংগঠিত করতেন, প্রেরণা জোগাতেন। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী ছাত্ররাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন তিনি। ছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা, পরবর্তীতে জাতীয় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা।
মহান মুক্তিযুদ্ধের পর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন দেশ গঠনের কাজে নিজেকে সমর্পণ করেছেন, তখন পিতার কাজে সহায়তা করার পাশাপাশি বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নে কাজ শুরু করেছেন তিনি। তাঁর হাতের ছোঁয়ায় নিমেষেই বদলে গিয়েছিল বাংলাদেশের ফুটবল, ক্রিকেট, হকিসহ বিভিন্ন খেলাধুলা। আবাহনী ক্রীড়া চক্রের মত একটি ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল তাঁর হাতে।
ঢাকার শাহীন স্কুলে অধ্যয়নকালে শেখ কামাল ছিলেন স্কুলের প্রতিটা খেলার পরিচিত মুখ। নিখুঁত লাইন-লেন্থের একজন ফাস্ট বোলার হিসেবেও তাঁর সুনাম ছিল। তিনি আজাদ বয়েজ ক্লাবের হয়ে প্রথম বিভাগ ক্রিকেট খেলেছেন দীর্ঘদিন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হওয়ার পর তিনি ছিলেন সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের বাস্কেটবল টিমের অধিনায়ক।
শুধু খেলাধুলা নয়- সঙ্গীত, বিতর্ক, অভিনয়, উপস্থিত বক্তৃতা থেকে শুরু করে কোথায় ছিলেন না শেখ কামাল? ‘স্পন্দন শিল্পী গোষ্ঠী’ প্রতিষ্ঠা করে তিনি বাংলা গানের নতুন ধারার সৃষ্টি করেছিলেন। ফিরোজ সাঁই, ফেরদৌস ওয়াহিদদের মতো জনপ্রিয় পপসঙ্গীত শিল্পীরা এসেছেন এই সংগঠনের মধ্য দিয়েই। বলা যেতে পারে, বাংলাদেশে পপ সঙ্গীতের সূচনা হয়েছিল শেখ কামালের হাত ধরে।
পাকিস্তান সরকার যখন রবীন্দ্রসঙ্গীত নিষিদ্ধ করতে উঠেপড়ে লেগেছিল, তখন শেখ কামাল বিভিন্ন প্রতিবাদী সভায় নিজে রবীন্দ্রসঙ্গীত গেয়ে বাঙলা ও বাঙালির প্রাণের রবীন্দ্রসঙ্গীতকে টিকিয়ে রাখার সংগ্রামে নিজেকে সমর্পণ করেছিলেন। ছায়ানটের সেতারবাদনের ছাত্র হিসেবে সেতার বাজানোতেও তিনি তালিম নিয়েছিলেন। শেখ কামাল ছিলেন বাংলাদেশের নাট্য-আন্দোলনের এক তরতরে পুরোধা যুবক। তিনি ছিলেন ঢাকা থিয়েটার এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ম. হামিদ যখন ডাকসুর সাংস্কৃতিক সম্পাদক, তখন ‘নাট্যচক্র’ নামে একটি নাটকের সংগঠন গড়ে ওঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেই নাট্য সংগঠনের প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম-আহ্বায়ক ছিলেন শেখ কামাল। এই নাট্য সংগঠনের অভিনয়শিল্পী হয়েই নাট্যজন ফেরদৌসী মজুমদারের সঙ্গে কলকাতায় মঞ্চ নাটকে অভিনয় করতে গিয়েছিলেন তিনি। নাটক শেষে ফেরদৌসী মজুমদার ও শেখ কামালের অটোগ্রাফ নিতে সেদিন দর্শকরা হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পরও এই তরুণ মানুষটি থেমে থাকেননি। তিনি সেনাবাহিনী থেকে অব্যাহতি নিয়ে পড়াশোনার দিকে আবার ঝুঁকে পড়েন এবং সেই সাথে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামীলীগের অঙ্গ সংগঠন জাতীয় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন শেখ কামাল।
২৬ বছরের এক টগবগে তরুণ ছিলেন শেখ কামাল। তাঁর এই ছোট জীবন পরিধিতে তিনি ছিলেন উজ্জ্বল উদীয়মান জ্বলজ্বলে তারা। তারুণ্যের প্রতীক। এই ২৬ বছরের জীবনে অনেক কিছু করেছেন তিনি। কিন্তু তাঁকে নিয়ে হায়েনাদের চক্রান্ত থেমে থাকেনি। তাঁর নামে ব্যাংক ডাকাতির অভিযোগ এনে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হয়েছে যা পরবর্তীতে টিকে থাকতে পারেনি। কারণ, ইতিহাস কখনও মিথ্যাকে প্রশ্রয় দেয় না। এ প্রসঙ্গে আমাদের দেশের বিখ্যাত অভিনেত্রী “ডলি জহুর” বলেছিলেন, আমি খুব কষ্ট পাই, অভিশাপ দেই, যখন দেখি বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারকে নিয়ে চিরকাল মিথ্যা ও অতিরঞ্জিত, কাল্পনিক অভিযোগের কথা শুনি। অনেকে জানেন যে, এসব মিথ্যা ও বানোয়াট। পাছে আওয়ামীলীগ সিল লেগে যায় এই জন্যে তারা এসব সত্যের বিষয়ে মুখ খোলেননি। আর এইসব ঘটনা বের করে আনার জন্যে মিডিয়ার ভূমিকাও দরকার। কারণ, এই মিথ্যাচারের মাধ্যম ও বাহন ছিল গণমাধ্যম ও তার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
ছোট বোনের বান্ধবীকে নিজের বোনের মতো করে গাইড করা, অনেক রাতে নাটকের রিহার্সাল শেষ হলে বাসায় পৌঁছে দেওয়ার মত দায়িত্ববোধ যে তরুণের আছে, তার সম্পর্কে ধারনা লাভ করে কঠিন কিছু না। প্রেসিডেন্টের ছেলে হয়ে যার মধ্যে ছিল না অহংকার। পকেটে টাকা না থাকলে যিনি হেটে বাড়ি ফিরতেন। তরুণ বয়সে একজন ছেলের একটি মেয়েকে ভাল লাগতেই পারে। তাইতো ভালবেসে বিয়ে করেছিলেন তার মতো একজন ক্রীড়াবিদকে। ঘাতকের আঘাতে তার প্রিয় সহধর্মীনির মৃত্যু হয় ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট।
বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর তাঁর লাশ মানুষকে দেখতে না দেওয়া, বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে ঘৃণা করতে শেখানোর যে অপচেষ্টা, শেখ কামালও অপচেষ্টার শিকার। যে লোক পয়সার অভাবে হেটে বাসায় ফিরত, সে লোক করবে ব্যাংক ডাকাতি? ইতিহাসকে কখনো চেপে রাখা যায় না। খুনিরা প্রথমে খুন করে, তারপর সেই খুনকে জায়েজ করার জন্যে খুন হওয়া ব্যক্তির নামে অপপ্রচার চালায়। শেখ কামালের ব্যাপারেও সেটি ঘটেছে।
শেখ কামাল একজন দক্ষ, বিচক্ষণ সংগঠক ছিলেন তাইতো যুদ্ধের ময়দানে স্বাধীন বাংলার ফুটবল ম্যানেজার তানভীর মাঝার তান্নার সাথে যুদ্ধে প্রায় আলাপ হলেই উনি বলতেন, “তান্না, আমরা কি ফিরে যেতে পারব না? দেখে নিস, স্বাধীন হলে খেলার ছবিটাই বদলে দিব আমি”। তিনি তার কথা রেখেছিলেন। ১৯৭৪ সালে আবাহনী যখন কলকাতার ঐতিহ্যবাহী আই এফ এ শীল্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট খেলতে যায় তখন আন্তর্জাতিক মাধ্যমেও তার মুগ্ধতা ছড়িয়ে পড়ে।
ভাইবোনদের সাথে সম্পর্ক ছিল বন্ধুর মত। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ বঙ্গমাতা বেগম মুজিব শেখ কামালকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সাথে জেলে দেখা করতে গিয়েছিলেন। এমনিতেই রাজনৈতিক কারণে পিতার সাথে তার দেখা তেমন হতো না। তাইতো জেল গেটে শেখ হাসিনা জিজ্ঞাসা করেছিলেন, “বুবু তোমার আব্বাকে আমি একটু আব্বা ডাকি?” এমন একজন মানুষকে নিয়ে আমরা কত প্রোপাগান্ডাই না করেছি!
শেখ কামালের মিথ্যাচার নিয়ে যখন অনেকেই না জেনে কথা বলে, তখনই হাসি পায়। যে ব্যাংক ডাকাতির কথা বলা হয়, সেইখানে দুষ্কৃতিকারীদের ধরতে পুলিশের সাথে শেখ কামালের বন্ধু ও সিনিয়ররাও যোগ দেন। তার সাথে ছিলেন বি.এন.পির ইকবাল হাসান টুকু। তার ড্রাইভার ছিলেন সেই টুকু। জাপার কাজী ফিরোজ রশিদ ছিলেন তার সিনিয়র, তিনিও ছিলেন সেই জীপে। ঐ সময়ের “দৈনিক মর্নিং নিউজ” এর সাংবাদিক প্রয়াত এবি এম মুসা পরদিন পত্রিকায় এর সত্যতা প্রকাশ করেন।
পৃথিবীতে ভাল মানুষকে ভালো কাজের জন্যে জীবন দিতে হয়। অনেক ধৈর্য ত্যাগ-তিতিক্ষা কষ্ট সহ্য করতে। বঙ্গবন্ধু পরিবার তার মধ্যে অন্যতম। এ দেশীয় দালাল এবং বিদেশী শক্তি এবং স্বাধীনতা বিরোধীদের চক্রান্তে ১৯৭৫ সালে ১৫ই আগস্ট সপরিবারে নিহত হন। আজ যদি শেখ কামাল বেঁচে থাকতেন কেমন হতেন তিনি? এই প্রশ্ন মনের মধ্যে খুব জাগে। ২০২২ সালের এ আধুনিক যুগে তিনি হতেন উজ্জ্বল নক্ষত্র। এই তরুণ-সমাজকে আরও মানসিক, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করতে কাজ করতেন। যে তরুণ তাঁর জীবনের ২৬ বছরে এত কর্ম-দীপ্ত ছিলেন, বেঁচে থাকলে হয়ত আরও কিছু করে যেতে পারতেন দেশের জন্যে। দেশের তরুণদের জন্যে। শেখ কামাল একজন ইয়ুথ আইকন। আজও, এখনও... । খুনিরা হয়তো তাঁর প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। কিন্তু তাঁর অবদানকে মুছে দিতে পারেনি। কারণ, হিরো'জ নেভার ডাই...।
তিনি বেঁচে থাকলে হয়তো আমাদের ছাত্ররাজনীতি, জাতীয় রাজনীতি, সংস্কৃতি, অর্থনীতিতে আমূল পরিবর্তন সূচিত হতো। ক্ষণজন্মা শেখ কামালের বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবন, তাঁর আদর্শকে যদি আজকের তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া যেত, তরুণদের অন্তরে যদি গেঁথে দেয়া যেত; তাহলে তরুণদের মধ্যে যে গোষ্ঠীটি আজ পথভ্রষ্ট হয়েছে, বিপথে গেছে বা ভ্রান্ত পথে হাঁটছে, তারা সত্যিই দেশপ্রেমিক নাগরিক হয়ে গড়ে উঠতো। আর দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে আজ কণ্টকাকীর্ণ যে দীর্ঘপথ পাড়ি দিতে হচ্ছে, শেখ কামাল বেঁচে থাকলে হয়তো জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এতোটা বন্ধুর পথ তাকে পাড়ি দিতে হতো না।
মাত্র ২৬ বছরের ক্ষুদ্র জীবনে শেখ কামাল যেসব অসামান্য কর্ম দিয়ে প্রিয় এ মাতৃভূমিকে সাজিয়েছেন, তা প্রজন্মের পর প্রজন্ম স্মরণ রাখবে শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও আন্তরিকতায়। শেখ কামালের জন্মদিনে তাঁর প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু। বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধান বিচারপতির শ্রদ্ধা
- পাবনা মেডিকেলকলেজ হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনকরলেন রাষ্ট্রপতি
- আ. লীগ এই অক্টোবরেও থাকবে, আগামীতেও থাকবে: কাদের
- প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে শুক্রবার গোপালগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজন
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে উন্নত-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’
- কর্মীর বিয়ে, হেলিকপ্টারে চড়ে গোপালগঞ্জে এলেন সৌদি নাগরিক
- রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা: ৪২ বছরের রাজনৈতিক জীবনে যা প্রাপ্তি
- আওয়ামী লীগ না থাকলে দেশ আবার অন্ধকার যুগে চলে যাবে:প্রধানমন্ত্রী
- দেশে ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা, ৪ ধরনেই কার্যকর
- নির্বাচনের আগে আরও এক দেশে ভিসা বিধিনিষেধ যুক্তরাষ্ট্রের
- পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ
- আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
- নবীজির (সা.) প্রতি কতবার দরুদ পড়তে হয়?
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন আজ
- ২৯৫ কোটি টাকায় কেরানীগঞ্জে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক নির্মাণ করবে সরকার
- কোনো দেশই স্যাংশন দিয়ে নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না: কৃষিমন্ত্রী
- ভিসানীতি আমেরিকার নিজস্ব ব্যাপার: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- মাসকলাই উৎপাদনবৃদ্ধির লক্ষ্যে গোপালগঞ্জের ৭৫০ কৃষকপাচ্ছেন বীজ-সার
- ইরাকে বিয়ের অনুষ্ঠানে অগ্নিকাণ্ড, নিহত বেড়ে ৪৫০
- স্ত্রীকে যে সত্যি কথাগুলো এড়িয়ে যাওয়া উচিত
- ডিম পচা না কি তাজা? বুঝবেন কীভাবে
- সরকার অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে পর্যটন শিল্পের প্রসারে কাজ করছে
- আগামী বছর বাংলাদেশে আসছেন সৌদি যুবরাজ
- প্রবাসী স্বামী টাকা না পাঠানোয় গৃহবধূর আত্মহত্যা
- নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল, ভোট জানুয়ারির শুরুতে
- গোপালগঞ্জে কাশিয়ানীর ৩৬টি স্কুল ও ৭টি ক্লাবে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ
- গোপালগঞ্জে জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা
- গোপালগঞ্জে মানবিক সহায়তার চাল পাচ্ছে ১০০২ জেলে পরিবার
- ভিসা নিষেধাজ্ঞা থাকলেও পাবেন ‘দলীয় মনোনয়ন’
- শিশুর আইকিউ বাড়াতে যা করণীয়
- ঢাবি শিক্ষার্থী ফিরোজের এমন মৃত্যু মেনে নিতে পারছেন না বাবা-মা
- গোপালগঞ্জে বিএনপি নেতা রিজভীর নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- গোপালগঞ্জে মোটরসাইকেল ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত, আহত ২
- জীবনে প্রথম বিমানে উঠতে পেরে খুবই ভালো লেগেছে
- গোপালগঞ্জে ৮৫ বছর ধরে নির্ভেজাল-টাটকা দত্তের মিষ্টি
- ছবিতে লুকিয়ে আছে রহস্য, আপনি কী দেখছেন?
- গোপালগঞ্জে কৃষককে মারধরের ঘটনায় ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা বরখাস্ত
- ফেসবুকে সুইসাইড নোট পোস্ট, পুলিশ গিয়ে দেখে আড্ডা দিচ্ছেন যুবক
- করোনা পরীক্ষার ফি আত্মসাৎ, গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন ওএসডি
- ,তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে যে আন্দোলন,জনগণ সাড়া দেবে না
- টঙ্গীতে জোড় ইজতেমা শুরু ১৩ অক্টোবর
- মাছ ধরতে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন বিল্লাল
- গ্রাহকের সঞ্চয়পত্রের টাকা আত্মসাৎ করলেন এক ব্যাংক কর্মকর্তা
- শেখ হাসিনাকে স্মারক উপহার দিলো ছাত্রলীগ
- প্রধানমন্ত্রীর সফলতা ও জাতীয় উন্নয়ন
- জি-২০ সম্মেলন
দ্রৌপদীর নৈশভোজে দেখা হতে পারে শেখ হাসিনা-মমতার - উন্নয়ন না দেখলে ১০ টাকার টিকিটে চোখের চিকিৎসা নেন: প্রধানমন্ত্রী
- সুপার ফোরে শ্রীলঙ্কা
আফগানদের স্বপ্ন ভেঙে চুরমার - গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত
- রেল স্লিপারের দেড় হাজার ক্লিপ খুলে রাখল কে?
